কবিৰাজ চক্ৰৱৰ্তীৰ ৰচনাৰাজিৰ বিষয়ে এটি টোকা লিখক?
Answers
Explanation:
কৱিৰাজ চক্ৰৱৰ্তীৰ (১৭-১৮ শতিকা) আচল নাম আছিল ৰাম নাৰায়ণ।
ৰুদ্ৰ সিংহ, শিৱসিংহ আৰু ফুলেশ্বৰীৰ আমোলৰ সভাকবি আছিল। এখেতক কৱিৰাজ উপাধি কোনে প্ৰদান কৰিছিল জনা নাযায়। কৱিচন্দ্ৰৰ পিতৃ আছিল ৰামানন্দ আৰু মাতৃ গোৱিন্দপ্ৰিয়া।
জয়ধ্বজ সিংহ স্বৰ্গদেৱে পিতাক ৰামানন্দক 'সৰস্বতী' উপাধিৰে বিভূষিত কৰিছিল। কৱিৰাজ চক্ৰৱৰ্তীয়ে ৰুদ্ৰসিংহৰ নিৰ্দেশত 'গীত গোবিন্দ'ৰ পদ ভাঙনি কৰে।
শিৱসিংহ আৰু ফুলেশ্বৰীৰ নিৰ্দেশানুসৰি মহাভাৰতৰ আদিপৰ্বৰপৰা 'দুষ্যন্ত চৰিত্ৰমালা' বা 'শকুন্তলা কাব্য' আৰু 'ব্ৰহ্মবৈৱৰ্ত পুৰাণ'ৰপৰা প্ৰকৃতি খণ্ডৰ 'শংখচূড় বধ'ৰ ভাঙনি কৰে।
১৭২৬ চনত 'শংখচূড় বধ'ৰ ৰচনা সমাপ্ত হৈছিল। এখেতক আহোম যুগৰ শ্ৰেষ্ঠ কবি বুলিব পাৰি।
একজন বাঙালি কবি ও লেখক শক্তি চট্টোপাধ্যায়
Explanation:
শক্তি চট্টোপাধ্যায় জয়নগরে, বামনাথ চট্টোপাধ্যায় এবং কমলা দেবীর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি চার বছর বয়সে তার পিতাকে হারিয়ে তাঁর মাতামহের দ্বারা লালিত-পালিত হন। ১৯৪৮ সালে তিনি কলকাতার বাগবাজারে এসে ভর্তি হন
অষ্টম শ্রেণিতে মহারাজা কোসিমবাজার পলিটেকনিক স্কুল। এখানে তিনি একজন শিক্ষক মার্কসবাদের সাথে পরিচয় করেছিলেন।
- ১৯৪৯ সালে তিনি প্রগতি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেন এবং প্রগতি নামে একটি হাতে লেখা ম্যাগাজিন শুরু করেন যা শীঘ্রই মুদ্রিত পত্রিকায় পরিবর্তিত হয়ে নামটি বহ্নিশিখা নামকরণ করে।
- ১৯৫১ সালে তিনি ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং সিটি কলেজে তাঁর পড়াশুনা করা মামার হিসাবে তার পড়াশোনা হিসাবে তার পড়াশোনা করার জন্য সিটি কলেজে ভর্তি হন, তাকে অ্যাকাউন্টেন্টের চাকরীর প্রতিশ্রুতি দেন।
- ১৯৫6 সালে, তাকে তার মামার বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল এবং তার মা ও ভাইয়ের সাথে উল্টাডাঙ্গার একটি বস্তিতে চলে যান। এই সময় তিনি কেবল তার ভাইয়ের স্বল্প মজুরির উপর নির্ভরশীল ছিলেন।
- ১৯৫6 সালের মার্চ মাসে তাঁর "ইয়াম" কাব্যটি বুদ্ধদেব বোস প্রকাশিত একটি সাহিত্য পত্রিকা কবিতায় প্রকাশিত হয়েছিল।