শােন একটি মুজিবরের থেকে।
গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার
শােন একটি মুজিবরের থেকে
লক্ষ মুজিবরের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি-প্রতিধ্বনি
আকাশে বাতাসে ওঠে রণি
বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।।
সেই সবুজের বুক চেরা মেঠোপথে
আবার যে যাব ফিরে, আমার
হারানাে বাংলাকে আবার তাে ফিরে পাব
শিল্পে-কাব্যে কোথায় আছে
হায়রে এমন সােনার খনি ।
বিশ্বকবির ‘সােনার বাংলা'
নজরুলের ‘বাংলাদেশ’
জীবনানন্দের রূপসী বাংলা
রূপের যে তার নেই কো শেষ, বাংলাদেশ।
-
‘জয় বাংলা’ বলতে মনরে আমার
এখনাে কেন ভাব, আমার
হারানাে বাংলাকে আবার তাে ফিরে পাব
অন্ধকারে পুব আকাশে
উঠবে আবার দিনমণি।।
Write the summary(mulbhab) of this poem.
Answers
Answered by
0
প্রায় হলুদ হয়ে যাওয়া পাতায় কালচে-নীল রঙের কালিতে ইংরেজিতে লেখা তারিখটায় লেখক দুবার কলম বুলিয়েছিলেন। গোটা গোটা অক্ষরে নিজের হাতেই গানটা লিখেছিলেন অংশুমান রায়।
তাই ১৩ না ১৫, সেটা নিয়ে একটু ধোঁয়াশা রয়েছে।
তারিখটা যাই হোক, সেই দিন আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্র থেকে রাতে 'সংবাদ পরিক্রমা'য় বাজানো হয়েছিল একটি গান।
পুরো গানটা একবারে বাজানো হয় নি অবশ্য। একটি ভাষণের মাঝে মাঝে বেজেছিল গানটি।
ভাষণটা ছিল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ।
আর গানটা ছিল ''শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রনি.. বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।''
কালো শক্ত মলাটের খাতাটার পাতাগুলো হলুদ হয়ে এসেছে। অনেক পাতাই আলগা হয়ে গেছে খাতা থেকে।
"এটাই আমার বাবার সেই সময়কার গানের খাতা," একটা একটা করে পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে বলছিলেন ভাস্কর রায়।
তিনি থামলেন ১৪৭ নম্বর পাতায় এসে।
ভাস্কর রায়
তাই ১৩ না ১৫, সেটা নিয়ে একটু ধোঁয়াশা রয়েছে।
তারিখটা যাই হোক, সেই দিন আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্র থেকে রাতে 'সংবাদ পরিক্রমা'য় বাজানো হয়েছিল একটি গান।
পুরো গানটা একবারে বাজানো হয় নি অবশ্য। একটি ভাষণের মাঝে মাঝে বেজেছিল গানটি।
ভাষণটা ছিল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ।
আর গানটা ছিল ''শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রনি.. বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।''
কালো শক্ত মলাটের খাতাটার পাতাগুলো হলুদ হয়ে এসেছে। অনেক পাতাই আলগা হয়ে গেছে খাতা থেকে।
"এটাই আমার বাবার সেই সময়কার গানের খাতা," একটা একটা করে পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে বলছিলেন ভাস্কর রায়।
তিনি থামলেন ১৪৭ নম্বর পাতায় এসে।
ভাস্কর রায়
Similar questions