History, asked by somamoon2720, 7 months ago

টীকা লেখাে :
ক) হিন্দু মেলা
খ) বসু বিজ্ঞান
মন্দির
গ) তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার​

Answers

Answered by marywhite1
50

Answer:

Explanation:

ক) এটিও পর্যালোচনা করবে যে যুগে যুগে মহিলারা কীভাবে যোদ্ধা, শাসক, বিদ্বান, শিল্পী ও সংগীতশিল্পী ছিলেন। এইচএসএসএফ ২০২০ বিভিন্ন পুজোর মাধ্যমে এবং সম্পর্কিত কার্যক্রমের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক সচেতনতা তৈরি করার চেষ্টা করবে, traditionalতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি যুবকদের প্রশিক্ষণ ও আকৃষ্ট করবে।

এইচএসএসএফ-এ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির সাথে মোকাবিলা করা হবে সেগুলি হল বাস্তুশাস্ত্র, পরিবেশের স্থায়িত্ব, বন সংরক্ষণ এবং পরিবার ও মানবিক মূল্যবোধকে উদ্রেক করা।

এইচএসএসএফের উদ্বোধনটির আগে 19 জানুয়ারী স্বামী বিবেকানন্দ রথযাত্রা পূজা, 24 জানুয়ারির থিম্যাটিক সাঁতার প্রতিযোগিতা, স্বামী বিবেকানন্দ ওয়াকাথন, ছত্রপাঠী শিবাজি ম্যারাথন এবং থিম্যাটিক তিরঙ্গা সাইক্লথনের মতো জনসচেতনতা কর্মসূচির মাধ্যমে এইচএসএসএফের উদ্বোধন হয়েছিল।

গত বছর, এইচএসএসএফ হিন্দু আধ্যাত্মিক সংগঠনের দাতব্য কাজগুলি প্রদর্শন করেছিল।

এইচএসএসএফ গ্লোবাল ফাউন্ডেশন ফর সিভিলাইজেশন হারমনি-ইন্ডিয়া (জিএফসিএইচ) দ্বারা পরিচালিত, পূর্বে জোর দিয়ে সভ্যতার মধ্যে কথোপকথনের প্রচারের জন্য বিভিন্ন সংস্কৃতি, বিশ্বাস এবং সভ্যতার একটি প্ল্যাটফর্ম।

খ) বোস ইনস্টিটিউট (বসু বিগিয়ান মন্দির) ভারতের একটি প্রিমিয়ার রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং এটির প্রাচীনতম একটি। ইনস্টিটিউটটি ১৯17১ সালে আচার্য স্যার জগদীশ চন্দ্র বোস, ভারতে আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রতিষ্ঠাতা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। স্যার জেসি বোস তাঁর মৃত্যুর আগে প্রথম বিশ বছর পরিচালক ছিলেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজ ক্যাম্পাসে পদার্থবিজ্ঞানের পলিট অধ্যাপক হিসাবে নোবেলজয়ী স্যার সিভি রমনকে উত্তরসূরি দেবেন্দ্র মোহন বোস পরবর্তী ত্রিশ বছর ধরে বোস ইনস্টিটিউটের পরিচালক ছিলেন।

গ) অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে Colonপনিবেশিক আমেরিকাতে খোদাইকারীরা কাঠের বিকল্প মাধ্যম হিসাবে তামা প্লেটগুলির সাথে পরীক্ষা শুরু করে। কাগজ মুদ্রা উত্পাদন প্রযোজ্য, তামা-প্লেট খোদাই প্রিন্টিংয়ের সময় আরও বিশদ বিবরণ এবং উত্পাদন জন্য অনুমোদিত। এটি ইস্পাত খোদাইকরণে রূপান্তরিত হয়েছিল যে 19 শতকের সময় নোট নকশা এবং প্রিন্টিং যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুত অগ্রসর করতে সক্ষম করেছিল।

Answered by nandini8453
35

Answer:

) ক) হিন্দু মেলা (1867-1899) ব্রিটিশ ভারতে হিন্দু সম্প্রদায়ের মনে স্বাদেশিকতার ভাব জাগরণ তথা জাতীয় চেতনার প্রসারের উদ্দেশ্যে আয়োজিত একটি মেলা। এই প্রতিঠান জাতীয় মেলা ও স্বদেশী মেলা নামেও পরিচিতি লাভ করে। ১৮৬৭ সালের এপ্রিল মাসে ঠাকুর পরিবারের সহযোগিতায় কলকাতায় প্রথম হিন্দু মেলা আয়োজিত হয়েছিল। রাজনারায়ণ বসু, দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও নবগোপাল মিত্রের যৌথ উদ্যোগে প্রথম হিন্দু মেলার আয়োজন করা হয়। এই মেলার অপর বৈশিষ্ট্য ছিল দেশীয় শিল্পোৎপাদনে উৎসাহ দান,দেশীয় প্রতিক সমূহের প্রতি আনুগত্য । এই জন্য এই মেলাকে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের স্বদেশী আন্দোলনের পূর্বসূরি বলে মনে করা হয়। হিন্দু মেলা কলকাতার বাঙালি সমাজের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তনটি নির্দেশ করে। ১৮৩০-এর দশকে ইয়ং বেঙ্গল আন্দোলন বাংলায় দুটি পরস্পরবিরোধী সমাজচেতনার জন্ম দিয়েছিল। কেউ কেউ ধর্মীয় বিষয়বস্তুর পরিবর্তে আর্থ-সামাজিক বিষয়গুলির প্রতি অত্যধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। আবার কেউ কেউ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিষয়গুলিকে সর্বসমক্ষে তুলে ধরাই মুখ্য কাজ বলে বিবেচনা করেন।

) ‌আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর জন্মদিন ৩০ নভেম্বর। এই দিনটিতেই উনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ওঁর সাধের প্রতিষ্ঠান বোস ইনস্টিটিউট। যাকে সবাই বসু বিজ্ঞান মন্দির বলেই চেনেন। ১৯১৭ সালে। বিশ্বখ্যাত এই সংস্থাও এবার শতবর্ষে। এই উপলক্ষে সংস্থার তরফ থেকে ইতিমধ্যে বেশ কিছু অনুষ্ঠান করা হয়ে গিয়েছে। যার মধ্যে আছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আলোচনাচক্র। অংশ নিয়েছেন বিশ্বের তাবড় বিজ্ঞানীরা। সংস্থার পক্ষে অধ্যাপক গৌরীশঙ্কর শা জানিয়েছেন, শতবর্ষ উৎসব পালনের শেষ পর্বে গত ২৫ থেকে ২৫ নভেম্বর আয়োজন করা হয়েছিল ‘‌হিস্টরি অভ ইন্ডিয়ান সায়েন্স’‌ শীর্ষক বৈঠক। ‘‌ফিউচার অভ সায়েন্স’‌ নিয়ে আলোচনা শুরু হবে আজ। হবে কালও। ৩০ নভেম্বর ইজরায়েলের নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আডা ইয়োনাথ আসবেন মূল বক্তা হিসাবে।

) ১৯৪২ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়। সর্বাধিনায়ক হন বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। এই সরকারের বিভিন্ন বাহিনী গঠিত হয়। এই জাতীয় সরকার সে সময় পৃথক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। আইন-শৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিচার, কৃষি, প্রচার, সমর ইত্যাদি বিভাগে পৃথক পৃথক সচিব নিয়োগ করা হয়েছিল। সবার উপরে ছিলেন সর্বাধিনায়ক বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। অর্থসচিব ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় এবং সমর ও স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন সুশীলকুমার ধাড়া। ১৯৪৪ সালে ৩০শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী ছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের অস্তিত্ব।

১৯৪৩ সালের জুন মাসে গ্রেফতার বরণের আগে পর্যন্ত সতীশচন্দ্র এই সরকার পরিচালনা করেছিলেন। ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত সফলভাবে কাজ করেছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার। ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত এলাকায় ত্রাণকার্যও চালায় এই সরকার।

Similar questions