সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান- প্রবন্ধ অনুসরণে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো?
Answers
Explanation:
বাংলা সাজেশন: মাধ্যমিক ২০২০
সমস্ত পাঠ্য গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধগুলি খুঁটিয়ে পড়বে। ব্যাকরণ অংশের বিস্তারিত পাঠ প্রয়োজন। এছাড়াও এবিটিএ টেস্ট পেপার , পর্ষদের টেস্ট পেপার অনুযায়ী অনুশীলন করো।
গদ্য : জ্ঞানচক্ষু (গল্প)- আশাপূর্ণা দেবী । মূলগ্রন্থ : কুমকুম
১. কার কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল? উঃ নতুন মেসো
২.জ্ঞানচক্ষু গল্পে কোন পত্রিকার নাম আছে? উঃ সন্ধ্যাতারা
৩.তপনের লেখা গল্পের নাম কী ছিল? উঃ প্রথম দিন
৪. তপনের প্রথম গল্পে তার নাম কি ছিল? উঃ শ্রী তপন কুমার রায়
৫. তপনকে কিসের নেশায় পেয়েছিল? উঃ গল্পলেখা
৬. ছোটো মাসি আর তপনের বয়সের ব্যবধান কত? উঃ আট বছর
৭. মামার বাড়িতে তপন এসেছে- উ: বিয়ে উপলক্ষ্যে
৮. তপন যে খাতায় গল্প লিখেছিল তা ছিল--হোমটাস্কের খাতা
৯.'শুধু এটাই জানা ছিল না' - অজানা বিষয়টি হলো উ:-মানুষই গল্প লেখে
১০. নতুন মেসো পেশাগত দিক থেকে ছিলেন--প্রোফেসর
১১. তপন ছাদে গিয়ে কী দিয়ে চোখ মোছে--- শার্টের তলা
১২. তপন গল্প লিখেছিল-- দুপুরবেলা
১৩. তপন গল্প লিখে প্রথম কাকে জানিয়েছিল? - ছোটোমাসি
১৪. 'এর প্রত্যেকটি লাইন তো নতুন _______'---- আনকোরা
১৫. ছোটমাসি আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে কী খান?-ডিমভাজা ও চা
১৬. তপনের কি হতে কোনো বাধা নেই?---লেখক
১৭. ঠাট্টা তামাশার মধ্যে তপন কটি গল্প লিখেছ--দু-তিনটি
১৮. 'ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে'-কোন কথা? --কারেকশনের কথা
☆ অসুখী একজন [কবিতা] -পাবলো নেরুদা ।
তরজমা--নবারুণ ভট্টাচার্য ।ইংরেজি অনুবাদ : The unhappy one . মূলগ্রন্থ : বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে
১. 'সেখানে ছিল শহর/সেখানে ছড়িয়ে রইলো _________ 'কাঠকয়লা
২. 'অসুখী একজন' কবিতায় কবির কাছে রক্তের দাগ--কালো
৩. অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে যায় কোথায়? --দরজায়
৪. অসুখী একজন কবিতায় বৃষ্টিতে কি ধুয়ে যায়? -পায়ের দাগ
৫. তার মাথার উপর পাথরের মত নেমে এলো--বছরগুলো
৬. হেঁটে গেল গির্জার এক _______ নান
৭. অসুখী একজন কবিতায় একমাত্র মৃত্যু হয়নি---মেয়েটির
৮. শান্ত হলুদ দেবতারা হাজার বছর ডুবে ছিল --ধ্যানে
৯. অসুখী একজন কবিতায় গাছের রং কেমন--গোলাপি
১০. কবি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমিয়েছিলেন--বারান্দায়
১১. পাবলো নেরুদা কত সালে সাহিত্যে নোবেল পান--1971
১২. 'তারপর যুদ্ধ এল'--- রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো
১৩. উল্টে পড়ল মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে--- শান্ত হলুদ দেবতারা
☆ আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি [কবিতা] --শঙ্খ ঘোষ ।মূলগ্রন্থ--জলই পাষান হয়ে আছে
১. কবি শঙ্খ ঘোষ যে ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন--কুন্তক
২. 'আমাদের ________ উড়ে গেছে--ঘর
৩. আমরা ভিখারি ___________ বারোমাস
৪. আমাদের ডানপাশে ---- ধ্বস। বাঁয়ে --- গিরিখাত। মাথায়--বোমারু।
৫.আমাদের যে ইতিহাস তা --আমাদের চোখ মুখ ঢাকা
৬.আমরা ফিরেছি--- দোরে দোরে
সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান- প্রবন্ধ অনুসরণে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করে পাই-
- আলোচ্য উদ্ধৃতাংশ টি "সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান" শ্রীপান্থ এর লেখা 'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' প্রবন্ধ থেকে নেওয়া হয়েছে । লেখক তাঁর কিশোর কালের লেখাপড়ার সময় যে ঝক্কি পোহাতে হত সেই নিয়ে মন্তব্যটি করেছেন ।
- লেখক গ্রামে বসবাস করায় প্রথমে বাঁশের কঞ্চিদিয়ে নিজের হাতের তৈরি কলম ব্যবহার করতেন, কলমের মুখটা সূঁচালো করে কেটে আবার মাঝখান দিয়ে চিরে দিতেন । এমনকি সাশ্রয়ের জন্য কলমের কালিও তিনি তৈরি করতে ।কালি তৈরীর জন্য অনেক কষ্ট করতে হত। রান্নার কড়াই -এর তলায় যে কালি লেগে থাকতো তা লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তুলে নিয়ে পাথরের বাটিতে জলে গুলে নিতেন । কালি র মান উন্নত করতে যাতে লেখা দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী থাকে তার জন্য আতপ চাল ভেজে গুঁড়ো করে কালিতে মেশাতেন। দোয়াতে এই কালি ধেলে নিয়ে কালিতে কলম ডুবিয়ে ডুবিয়ে লিখতেন । এইভাবে বহুদিন তিনি কালি কলম ব্যবহার করতেন । কৈশোরে এইভাবে লেখাপড়া করার প্রসঙ্গে লেখক প্রদত্ত মন্তব্য করেছেন ।
- আবার হাইস্কুলে ভর্তি হবার পর তিনি কালির বড়ি , কাজল কালি, সুলেখা কালি এগুলো ব্যবহার শুরু করেন। তখন খাতার কালি শুকিয়ে নিতে ব্লটিং পেপার বা বালি ব্যবহার করতেন । লেখালেখির জন্য, তখন এক বিশাল আয়োজন করতে হত । এই সব কারণে লেখক উক্ত মন্তব্য করেছেন ।
#SPJ3