৪. বায়ুমণ্ডলের উন্নতার তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসাবে স্থলভাগ ও জলভাগের বণ্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা
ব্যাখ্যা করাে।
Answers
Answer:
উত্তর :-
ভূপৃষ্ঠের সর্বত্রই বায়ুমন্ডলের উষ্ণতা সমানে অনুভূত হয় না । কতগুলো কারণে বা বিষয়ে প্রভাবে পৃথিবী জুড়ে উষ্ণতার এই পার্থক্য ঘটে । উষ্ণতার এই তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা নিম্নরূপ
ভূপৃষ্ঠের সর্বত্রই বায়ুমন্ডলের উষ্ণতা সমানে অনুভূত হয় না । কতগুলো কারণে বা বিষয়ে প্রভাবে পৃথিবী জুড়ে উষ্ণতার এই পার্থক্য ঘটে । উষ্ণতার এই তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা নিম্নরূপ*স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন : - জলভাগ অপেক্ষায় স্থলভাগ দ্রুত ও উষ্ণতম শীতল হয় । একই পরিমাণ সৌরশক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণ জলভাগের তুলনায় এই পরিমাণ স্থলভাগ তিনগুণ বেশি উষ্ণ হয় এইজন্য একই মহাদেশীয় অঞ্চলে গ্রীষ্মকাল বা দিন বেশি উষ্ণ শীতকাল বা রাত বেশি শীতল অর্থাৎ চরমভাবাপন্ন এবং উপকূলীয় অঞ্চলে ঠান্ডা গরমের তীব্রতা ভূপৃষ্ঠে কম অর্থাৎ সমভাবাপন্ন ।
ভূপৃষ্ঠের সর্বত্রই বায়ুমন্ডলের উষ্ণতা সমানে অনুভূত হয় না । কতগুলো কারণে বা বিষয়ে প্রভাবে পৃথিবী জুড়ে উষ্ণতার এই পার্থক্য ঘটে । উষ্ণতার এই তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা নিম্নরূপ*স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন : - জলভাগ অপেক্ষায় স্থলভাগ দ্রুত ও উষ্ণতম শীতল হয় । একই পরিমাণ সৌরশক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণ জলভাগের তুলনায় এই পরিমাণ স্থলভাগ তিনগুণ বেশি উষ্ণ হয় এইজন্য একই মহাদেশীয় অঞ্চলে গ্রীষ্মকাল বা দিন বেশি উষ্ণ শীতকাল বা রাত বেশি শীতল অর্থাৎ চরমভাবাপন্ন এবং উপকূলীয় অঞ্চলে ঠান্ডা গরমের তীব্রতা ভূপৃষ্ঠে কম অর্থাৎ সমভাবাপন্ন ।উদা:- পুরির তুলনায় দিল্লি চরমভাবাপন্ন ।
ভূপৃষ্ঠের সর্বত্রই বায়ুমন্ডলের উষ্ণতা সমানে অনুভূত হয় না । কতগুলো কারণে বা বিষয়ে প্রভাবে পৃথিবী জুড়ে উষ্ণতার এই পার্থক্য ঘটে । উষ্ণতার এই তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা নিম্নরূপ*স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন : - জলভাগ অপেক্ষায় স্থলভাগ দ্রুত ও উষ্ণতম শীতল হয় । একই পরিমাণ সৌরশক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণ জলভাগের তুলনায় এই পরিমাণ স্থলভাগ তিনগুণ বেশি উষ্ণ হয় এইজন্য একই মহাদেশীয় অঞ্চলে গ্রীষ্মকাল বা দিন বেশি উষ্ণ শীতকাল বা রাত বেশি শীতল অর্থাৎ চরমভাবাপন্ন এবং উপকূলীয় অঞ্চলে ঠান্ডা গরমের তীব্রতা ভূপৃষ্ঠে কম অর্থাৎ সমভাবাপন্ন ।উদা:- পুরির তুলনায় দিল্লি চরমভাবাপন্ন ।*নগরায়ন ও শিল্প উন্নয়নের :- সারা বিশ্ব জুড়ে নগরায়ন ও শিল্প উন্নয়নের তোড়জোড় শিল্প-কলকারখানা তৈরীর কাজ চলছে। এইজন্য যানবহন দোকানপাট কল কারখানার বৃদ্ধি ঘটছে, ফলে যানবহন নির্গত ধোঁয়া প্রভৃতি বায়ুর উষ্ণতা ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে । তাই গ্রাম অঞ্চলের অপেক্ষা শহর অঞ্চলে উষ্ণতা বেশি ।
PLEASE : MarK me as brainlist
সমস্ত পৃথিবী উত্তপ্ত হওয়ার একমাত্র মাধ্যম হলো সূর্য রশ্মি অর্থাৎ সূর্য দ্বারা পৃথিবীর উষ্ণতা পেয়ে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর সকল স্থান একই রকম ভাবে উত্তপ্ত হয় না বা পৃথিবীর সমস্ত স্থানে সমান উষ্ণতা বিরাজ করে না। বায়ুমণ্ডলের এই উষ্ণতার তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের যথেষ্ট ভূমিকা আছে।
বায়ুমন্ডলের উষ্ণতার তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ জলভাগ এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।
আমাদের প্রশ্ন অনুসারে বায়ুমন্ডলের উষ্ণতার তারতম্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন এবং নগরায়ন ও শিল্পায়নের ভূমিকা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
in English
The only way for the whole earth to heat up is to get the warmth of the earth from the sun's rays. But not all parts of the earth are heated in the same way or the same temperature exists in all parts of the earth. The distribution of land and water and the role of urbanization and industrialization play a significant role in regulating this warming of the atmosphere.The role of land and water distribution and the role of urbanization and industrialization as regulators of atmospheric warming variables according to our question are discussed below.