Question

১) নীচের প্রশ্ন গুলির উত্তর দাও -
ক) আমি সাগর পাড়ি দেবো -কবজয় কোন কোন রত্নের উল্লেখ আছে লেখাে।​

Answer 1

• এলিজি ধারার মধ্যে রয়েছে টমাস গ্রে-এর "এলিজি রাইটেন ইন এ কান্ট্রি চার্চইয়ার্ড।" মৃত ব্যক্তির স্মরণার্থে লেখা কবিতাকে এলিজি বলা হয়। এই এলিজিটি 1742 সালে গ্রে লিখেছিলেন। যদিও তিনি 1751 সাল পর্যন্ত এটি প্রকাশ করেননি। তার বন্ধু রিচার্ড ওয়েস্টের মৃত্যুর পর তিনি এই কবিতাটি লিখেছিলেন।
• কবিতাটি সাধারণ মানুষের জন্য একটি বিলাপ। এটা গ্রে এর সেরা কাজ. কবিতাটিতে আবেগ ও দর্শন উভয়েরই সমন্বয় ঘটেছে। কবিতার সরলতাই এর সৌন্দর্য দেয়। যাইহোক, কবির মুক্ত-প্রবাহিত কাব্যিক বাক্যাংশগুলি জীবন এবং মৃত্যু সম্পর্কে মৌলিক সত্যকে প্রকাশ করে।
• গ্রে দ্বারা "এলিজি" পাঠককে সম্বোধনকারী সর্বজ্ঞ বক্তাকে "রিটেন ইন এ কান্ট্রি চার্চইয়ার্ড"-এ পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি প্রথমে একটি কবরস্থানে নিজের পাশে দাঁড়িয়ে কিছু ভাবছেন। তিনি বিদেহী ব্যক্তিদের বিবেচনা করেন যারা সেখানে থাকাকালীন সেখানে সমাহিত হন। এখানে যে কবরস্থান নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে তা হল বাকিংহামশায়ারের স্টোক পোজেসের গির্জার কবরস্থান। সমগ্র কবিতা জুড়ে, বক্তা মানুষের জীবনের ক্ষণস্থায়ী সম্পর্কে চিন্তা করেছেন। মৃত্যুর অনিবার্য বাস্তবতাকে কীভাবে মোকাবেলা করতে হবে সে সম্পর্কে তিনি মন্তব্য করেন।
• একজন ব্যক্তির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করার পাশাপাশি, এলিজির স্পিকার পাঠককে মনে করিয়ে দেন যে প্রত্যেকে এক পর্যায়ে চলে যাবে। প্রত্যেকের জীবন অনিবার্যভাবে মৃত্যুতে শেষ হবে, যা একটি স্বাভাবিক ঘটনা। আগামীকাল, একজন অপরিচিত ব্যক্তি আজ মারা যাওয়া ব্যক্তির সমাধির সাক্ষী হবে। তিনি কৌতূহলবশত সেখানে সমাহিত ব্যক্তি সম্পর্কে স্থানীয় একজনকে জিজ্ঞাসা করবেন। গ্রামবাসী জবাব দেবে যে সে ব্যক্তির সাথে পরিচিত ছিল। তিনি তখন বলবেন যে তিনি তাকে অন্য জায়গায় দেখেছেন। তিনি মাঝে মাঝে যোগ করবেন যে তিনি সমাধির পাথরটি না দেখা পর্যন্ত লোকটিকে দেখা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

#SPJ1