'ক্ষিদ্দা এবার আমরা কি খাব'- কার উক্ত? উক্তিটির আলোকে বক্তার অসহায়তা বিশ্লেষণ কর।
Answers
Explanation:
11 o 12 no ans ta pore nie banie lekho, সহায়িকা তে দেওয়া নাই
বানিয়ে লিখতে হবে
মতি নন্দী রচিত ‘কোনি' উপন্যাস থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশের বক্তা হল উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কোনি।
বিশিষ্ট সাহিত্যিক মতি নন্দী রচিত ‘কোনি' উপন্যাসে সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের কন্যা কোনিকে চ্যাম্পিয়ন করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন ছিল তার মধ্যে স্বপ্নকে জাগ্রত করা। তার পাশাপাশি কঠোর অনুশীলনে কোনিকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৌশলগুলি নিপুণভাবে শিখিয়ে দেওয়া। সেই উদ্দেশ্যে ক্ষিতীশ ভোর সাড়ে ছটা থেকে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষানির্বিশেষে কোনিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অক্লান্ত অনুশীলনে ব্যাপৃত রাখতেন। কখনও কোনির ভুল ধরিয়ে দিয়ে, কখনও বা খাবার ও পোশাকের লোভ দেখিয়ে কঠোর অনুশীলনের ব্যবস্থার পরিচয়
তার উৎসাহ বাড়িয়ে দিয়ে তাকে জয়ের পথে এগিয়ে দিতেন। তাই ক্ষিতীশ কোনিকে প্রতিদিন দুটো ডিম, দুটো টোস্ট ও দুটো কলা খেতে দেওয়ার কথা বলেন। অসহ্য যন্ত্রণায় কোনির শরীর বিশ্রাম চাইলেও বাইরের কাঠিন্য বজায় রেখে ক্ষিতীশ কড়া অনুশাসনে তাকে অনুশীলন করিয়ে যেতেন। শুধু সাঁতার নয়, দেহকে সুঠাম ও তৎপর রাখতে তিনি কোনিকে দিয়ে নানাধরনের ব্যায়াম অভ্যাস। করাতেন। মহারাষ্ট্রের রমা যোশি ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে ১ মিনিট ১২ সেকেন্ড সময় করেছে জানার পর থেকে ক্ষিতীশ একটি কাগজে ‘৭০' লিখে কোনি ও নিজের চোখের সামনে সাঁটিয়ে দিয়েছিলেন। ওই ‘৭০' আসলে ছিল ৭০ সেকেন্ডে, যা রমা যোশিকে হারানোর জন্য কোনির লক্ষ্যমাত্রা ছিল, এ ছিল কোনির মানসিক অনুশীলন। ক্ষিতীশ আদর্শ শিক্ষকের মতোই কোনিকে চ্যাম্পিয়ন তৈরি করার জন্য সাঁতারের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক অনুশীলনেরও প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। কঠোর অধ্যবসায়ের জন্য ক্ষিতীশ কোনির জীবনকে একটি নিয়মের ছন্দে বেঁধে দিয়েছিলেন। তার ঘুম-খাওয়া যথাযথ হচ্ছে কিনাকরেছেন। আবার কোনের ভরণপোষণের ভার নিয়ে, তার দৈহিক ও মানসিক দানের দিক দিয়ে প্রতীশ তার পিতার
বোনিকে শ্রেষ্ঠ সাঁতার করে তুলতে ক্ষিতীশ স্নেহ ও মমতার সঙ্গে! প্রয়োজনীয় শাসন করেছেন। ঘণ্টার পর ঘন্টা প্রশিক্ষণে ক্লান্ত, বিধ্বস্ত কোনি জল থেকে উঠে সাই কখনও ইট হাতে। কখনও বাবাশের লাঠি হাে গিয়েছেন। কোনির জীবনালিনকে একটি নস্যি নয়নে বেঁধে নিয়েছিলেন ক্ষিতীশ। আপাতদৃষ্টিতে উদ্যত নি কোনির এইসব চারিত্রিক গুণাবলিকে গুলিকেই তার চ্যাম্পিয়ন হয়না। উপ আর্যকরী করে তোলা হিসেবে কাজে লাগিয়েছেন। द েি নাম অমিয়ার অপমান ইত্যাদি বারবার
'তোনিকে চক্রান্ত করে যে দলের স হিসেবে বসে নীরব দর্শকের ভূ থাকে না চ্যাম্পিয়নশিপ জিতত। কিন্তু একানিকে ঘিরে বিমান শিকার বানানো হল এক বিবাদ নিয়ে ওঠে। জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পি ফ্রি হল ফাইনালে অমিয় দিয়ে এক মিটার এগিয়ে
কোনির ভাগ্যচক্রেরআৰ তাকে মনে করিয়ে দিয়ো কোনির জেন বাড়িয়ে নিতেন ফি কোনির জীবনে দ্বিতীশ বন্ধু, দার্শনিক ও পথপ্রদর্শকের
ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তিনি কোনির বন্ধু তারা পাশে থেকেছেন, দার্শনিক হয়ে জীবনকে । হাছেন এবং সাদলা অ পর্য প্রদর্শন করেছেন। ক্ষিতীশকে বাদ দিয়ে কোনিক সাফল্য অর্জন
#SPJ3