বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
Answers
Answer:
বিংশ শতাব্দীতে প্রচুর জাতীয়তাবাদী আন্দোলন প্রত্যক্ষ করা হয়েছিল, যা অনেক স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম দেয়। এই সমস্ত জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল কিছু ক্যারিশম্যাটিক নেতা যারা তাদের চরিত্র, বক্তৃতা এবং দুর্দান্ত নেতৃত্ব দ্বারা মানুষকে বোঝাতে, সংগঠিত করতে এবং অনুপ্রাণিত করতে পারে। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মোজিবুর রহমান। তিনি এমন নেতা ছিলেন যে তাদের অধিকার সম্পর্কে পূর্ব পাকিস্তানি জনগণের দৃষ্টি খুলেছিল এবং তাদের স্বাধীনতার দিকে নিয়ে গিয়েছিল। তিনি জনসাধারণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার আলো জ্বালিয়ে দিতে পারেন তাঁর জনসাধারণের কাছে কথা বলার ক্ষমতা এবং হৃদয় উচ্চারিত বক্তৃতা দ্বারা। একাত্তরের March ই মার্চের তাঁর historicতিহাসিক ভাষণ প্রায়শই বিশ্বজুড়ে অন্যতম প্রভাবশালী ভাষণ হিসাবে বিবেচিত হয়। ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের 7th ই মার্চের ভাষণকে ২০১৫ সালে বিশ্বের ডকুমেন্টারি heritageতিহ্যের অংশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই সমীক্ষায় সেই বক্তৃতার historicalতিহাসিক গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নথি এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের ভিত্তিতে এই ভাষণের একটি বিস্তৃত historicalতিহাসিক পটভূমিও প্রদর্শিত হবে। এই সমীক্ষায় দেখা যায় যে বঙ্গবন্ধুর March ই মার্চের ভাষণ একাত্তরে স্বাধীন বাংলাদেশের পথ সুগম করেছিল।
কীওয়ার্ডস: বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য, 1971 ই মার্চ, স্বাধীনতা, বাংলাদেশ, বিশ্ব heritageতিহ্য, ইউনেস্কো