লবন বালু পৃথককরন কিভাবে করতে হয়
Answers
আমরা পানিতে নুন এবং বালি দ্রবীভূত করে বালি থেকে লবণ পৃথক করতে পারি, তারপরে কফি ফিল্টারের মাধ্যমে সেগুলি শুদ্ধ করব। পরিস্রাবণের মাধ্যমে প্রাপ্ত জলটি বাষ্পীভূত হওয়া উচিত। এইভাবে আমরা বালি এবং লবণ আলাদা করতে পারি
Answer:
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
উপরের পরীক্ষণটি করার জন্য আমাদের যে সকল উপকরণ লাগবে- ১. বরফ খন্ড, ২. ঢাকনা, ৩. বিকার, ৪. তারজালি, ৫. বুনসেন বার্নার, ৬. বালি ও লবনের দ্রবণ, ৭. পানি;
পদ্ধতির ব্যবহার:
এই পরীক্ষণটি করার জন্য আমাদের দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে- ১. উর্ধ্বপাতন ও ২. ঘণীভবন
পরীক্ষণের বিবরণ: পরীক্ষা নং ৮
কিছু পরিমাণ কঠিন বালি মিশ্রিত অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3) লবন নাও;
একটি বিকারের মধ্যে বালি মিশ্রিত অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3) লবন রাখি;
এর খোলা মুখ একটি কাচের ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দাও;
কাচে ঢাকনার উপর কিছু বরফ লাখ। এরপর ধীরে ধীরে বিকারটিতে তাপ প্রদান করো।
পর্যবেক্ষণ:
তাপ প্রদানে দেখা যাবে কঠিন অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3), গ্যাসীয় অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3), এ পরিণত হচ্ছে।
সেটি উপরে উঠে ঢাকলায় পিয়ে শীতল হয়ে কঠিন অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3), হিসাবে ঢাকনার নিচে জমা হয়েছে।
কোনাে কঠিন পদার্থের মিশ্রণের মধ্যে একটি উধ্বপাতিত পদার্থ মিশ্রিত থাকলে ঐ উপাতিত পদার্থকে মিশ্রণ থেকে পৃথক করা যায়।
সিদ্ধান্ত-১: এখানে কঠিন অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3) থেকে গ্যাসীয় অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3), এ পরিণত হচ্ছে উর্ধ্বপাতন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
সিদ্ধান্ত-২: আর গ্যাসীয় অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3) থেকে শীতল হয়ে কঠিন অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (Alcl3) কাচের ঢাকনায় জমা হচ্ছে ঘণীভবন এর মাধ্যমে।
সাবধানতা:
এই পরীক্ষণটি করার সময় অবশ্যই তাপ প্রয়োগে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।