কক্সবাজার
কি কি আছে তা নিয়ে কিছু বিবরণ
Answers
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণে দর্শনীয় স্থান
লাবণীপয়েন্ট
পাহাড় ঝর্ণার হিমছড়ি
পাথুরে সমুদ্র সৈকত ইনানী
নাইক্ষ্যংছড়ি লেক ও ঝুলন্ত ব্রীজ
রামু বৌদ্ধ বিহার
রামু রাবার গার্ডেন
ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক
কলাতলী বীচ
মেরিন ড্রাইভ
রেডিয়েন্ট ফিশ একুরিয়াম
প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন
লাবণী পয়েন্ট
কক্সবাজার শহর থেকে কাছে হবার কারনে লাবণী পয়েন্ট কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। নানারকম জিনিসের পসরা সাজিয়ে সৈকত সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে ছোট বড় অনেক দোকান যা পর্যটকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ।
হিমছড়ি
হিমছড়ি কক্সবাজারের ১৮ কিলমিটার দক্ষিণে অবস্থিত যা পাহাড় আর ঝর্ণার কারনে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। কক্সবাজার থেকে হিমছড়ি যাওয়ার পথে বামদিকে সবুজঘেরা পাহাড় আর ডানদিকে সমুদ্রের নীল জলে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য। বর্ষার সময়ে হিমছড়ির ঝর্ণাকে অনেক বেশি জীবন্ত ও প্রাণবন্ত পাওয়া যায়। হিমছড়ির পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার জন্য কয়েকশ সিড়ি রয়েছে। পাহাড়ের ওপরে বসে নিচের গ্রাম ও সমুদ্র দেখতে ভালো লাগে। হিমছড়ি যাওয়ার একটু আগে পাহাড় চূড়ায় দেখতে পাবেন ‘দরিয়ানগর’ পর্যটন পল্লী। এই পল্লীর উঁচু পাহাড়ের নিচে রয়েছে এক কিলোমিটার দীর্ঘ কয়েকশ বছরের পুরনো একটি সুডঙ্গপথ। রয়েছে একাধিক আদিগুহা ও ঝর্ণা। সম্প্রতিকালে হিমছড়িতে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু পর্যটন কেন্দ্র ও পিকনিক স্পট।
নাইক্ষ্যংছড়ি লেক ও ঝুলন্ত ব্রীজ
নাইক্ষ্যংছড়ি লেক আসলে একটি প্রাকৃতিক জলাশয়। পাহাড়ের পাদদেশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সমাহার। এখানে রয়েছে একটি ঝুলন্ত ব্রীজ। এর উপর দিয়ে লেকের এপাড় ওপাড় যাওয়া যায়। কক্সবাজার শহর থেকে সরাসরি গাড়ি যোগে নাইক্ষ্যংছড়ি যাওয়া যায় এবং দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায়। কক্সবাজার থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দূরত্ব ২৮ কিলোমিটার।
ইনানী সমুদ্র সৈকত
ইনানী সমুদ্র সৈকত যা কক্সবাজার থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। পাথুরে সৌন্দর্যে ভরপুর এই সমুদ্র সৈকতটি কক্সবাজার থেকে মাত্র আধঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। পরিষ্কার পানির জন্য জায়গাটি পর্যটকদের কাছে সমুদ্রস্নানের জন্য উৎকৃষ্ট বলে বিবেচিত।