কোনো কর বাবা আহণ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বৃহৎ শক্তিধর রায়ের বাইরে
আজ উদাগে ভেটো তে যায় আমতা নেই।
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য
বিশ্ব ইতিহাসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের প্রথম দেশ, যে দেশ
অথচ যখঃ মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ১৯৪৭ সাল থেকেই পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠী দ্বারা পূর্ব
পাকিলের জনগণ সর্বপ্রকার অত্যাচার, শােষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়েছে। কিন্তু এ ভূখণ্ডের সংগ্রামী মানুন
অব অনার পথে দাঁড়ায়। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। ১৯৭
সালের মর্গে দেশের বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার যে ডাক দে
এবং ২১ শে যা জানি তাৰে বাধীনতার যে ঘােষণা প্রদান করেন, ১৬ই ডিসেম্বর তা বাস্তবে পূর্ণতা পায়। মুক্তিযুদ্ধে
নয় মাস বাংলাদেশের আকারণ মানুষ মুক্তিযােদ্ধাদের সর্বপ্রকার সহযােগিতা করে। ফলে মুক্তিযুদ্ধ হয়ে দাড়ায় বাঙালি
শশলী জাতীয়তাবাদী তনার বহিঃপ্রকাশ। মুক্তিযুদ্ধ এ অঞ্চলের বাঙালি এবং এ ভূখণ্ডে বসবাসকারী অন্যা
নৃগোষ্ঠীর জনগণের মধ্যে নতুন যে দেশপ্রেমের জন্য দেয়, তা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে যুদ্ধ শেষে জনগণ বিধ্বস্ত দে
পুনর্গঠন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়ােগ করে।
Answers
Answer:
কোনো কর বাবা আহণ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বৃহৎ শক্তিধর রায়ের বাইরে
আজ উদাগে ভেটো তে যায় আমতা নেই।
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য
বিশ্ব ইতিহাসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের প্রথম দেশ, যে দেশ
অথচ যখঃ মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ১৯৪৭ সাল থেকেই পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠী দ্বারা পূর্ব
পাকিলের জনগণ সর্বপ্রকার অত্যাচার, শােষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়েছে। কিন্তু এ ভূখণ্ডের সংগ্রামী মানুন
অব অনার পথে দাঁড়ায়। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। ১৯৭
সালের মর্গে দেশের বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার যে ডাক দে
এবং ২১ শে যা জানি তাৰে বাধীনতার যে ঘােষণা প্রদান করেন, ১৬ই ডিসেম্বর তা বাস্তবে পূর্ণতা পায়। মুক্তিযুদ্ধে
নয় মাস বাংলাদেশের আকারণ মানুষ মুক্তিযােদ্ধাদের সর্বপ্রকার সহযােগিতা করে। ফলে মুক্তিযুদ্ধ হয়ে দাড়ায় বাঙালি
শশলী জাতীয়তাবাদী তনার বহিঃপ্রকাশ। মুক্তিযুদ্ধ এ অঞ্চলের বাঙালি এবং এ ভূখণ্ডে বসবাসকারী অন্যা
নৃগোষ্ঠীর জনগণের মধ্যে নতুন যে দেশপ্রেমের জন্য দেয়, তা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে যুদ্ধ শেষে জনগণ বিধ্বস্ত দে
পুনর্গঠন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়ােগ করে।