History, asked by ratulshikdar12344321, 7 months ago

উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কি কি হবে

Answers

Answered by raj6942
33

Answer:

উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কি কি হবে

Answered by poonammishra148218
0

Answer:পরীক্ষণ: উউট্ডদের বেঁেে থাকার জন্য গাছের পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য যা যা দরকার-

গরীস্ণ গদ্ সমস্যা নির্ধারণ: গরীক্ষণ পদ্ধতির প্রথম ধাপ কি সমস্যা স্থির করা হয়। ফুল গাছের ছারা তুলে এতে লাগালে মারা যাচছে কেন?

জানা তথ্য সংগ্গহ: বই পড়ে, শিক্ষককে বা পিতা-মাতাকে জিজ্ঞেস করে জানার চেষ্টা করা কেন চারা গাছ্ মরে যেতে পারে। জিজ্ঞাসার পর জানা যায় যে, পানি না পেলে চারা গাছ মারা যেতে পারে।

আলুমানিক/ অনুমিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ: জানা তথ্য থেকে অনুমিত সিদ্ধান্ত নেয়া যায় পানির অভাবে छाরা গাছ মারা যায়।

Explanation:

Step:1 উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কী কী হবে?

উদ্ভিদের উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কী কী হবে?

উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষ্যার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কী কী হবে?

উদ্ভিদ বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক ধাপগুলো কী কী হবে?

উদ্দিদের বেঁচে থাকার জন্য পানির দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কী কী?

Step:2সম্পর্কিত উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানির দরকার কি তা পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াগুলো কী কী হবে?

পরীক্ষণঃ বেঁচে থাকার জন্য উদ্টিদের পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষা।

পরীক্ষণটি করার জন্য যা যা দরকারঃ ছোট দুটি পাত্র, ফুল, গাছের দুটি চারা, পানি ও শুকনা মাটি।

নিচে পরীক্ষণের বৈজ্ঞানিক পক্রিয়ার ধাপগুলোর বর্ণনা করা হলঃ

ধাপ ১-সমস্যা নির্ধারণঃ

পরীক্ষণ পদ্ধতির প্রথম ধাপে আমি সমস্যায় স্থির করলাম ফুল গাছের চারা তুলে এনে লাগালে মারা যাচ্ছে কেন?

ধাপ २ - জানা তথ্য সংগ্রহঃ

Step:3যদি বেশী দিন বেঁচে থাকতে চান আর ফিট থাকতে চান তাহলে আপনার ওজন কম রাখতে হবে, শরীরের কোন স্থানেই যেন বাড়তি মেদ জমা না হয় সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আর এটা নিশ্চিত করতে চাইলে আপনাকে কার্বোহাইড্রেট আর তেল জাতীয় খাবারের পরিমাণ কমাতে হবে। এ বিষয়ে গত নয় বছর ধরে আমি যে ভাবে খাবার খাই তার তালিকা দিতে পারিঃ

ঘুম থেকে উঠে আগের রাতে ভিজিয়ে রাখা ৬/৭টা কাঠ বাদাম, এক গ্লাস পানি আর দুই চা চামচ মধু। নাস্তায় হাতে গড়া দু’টো ছোট আকারের রুটি, অল্প সবজি, একটি সিদ্ধ ডিম আর আধা চামচ চিনি দেয়া এক কাপ দুধ চা। বেলা এগারটার দিকে ৫/৬ পিস করে কিশমিশ, কাজু বাদাম, পেস্তাবাদাম, চিনাবাদাম আর আখরোট এবং চিনি ছাড়া এক কাপ গ্রীন টী। দুপুরে একটি ছোট আকারের টোস্ট বিস্কিট, ১/২টি খেজুর আর একটি কলা। সন্ধ্যায় সামান্য চিনাবাদাম-চানাচুর দেয়া বা কাঁচামরিচ সরিষার তেল দিয়ে মাখানো মুড়ি কিংবা নুডুলস আর আধা চামচ চিনি দেয়া দুধ চা। রাত সাড়ে আটটার দিকে দুটো রুটি এক টুকরা মাছ বা মাংস, খানিকটা সবজি অথবা ডাল আর দুধ কলা। সকাল থেকে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত প্রায় দশ গ্লাস পানি। আর হ্যাঁ সপ্তাহের ২১ বেলা মূল খাবারের মধ্যে ৩ বেলা এক মুঠো (আক্ষরিক অর্থেই এক মুঠো) করে ভাত খাই।

To learn more about similar questions visit:

https://brainly.in/question/28013659?referrer=searchResults

https://brainly.in/question/28090223?referrer=searchResults

#SPJ3

Similar questions