ঋগবেদ পাঠের প্রয়োজনীয়তা কি?
Answers
Explanation:
ঢাকাঢাকা ও টোকিওর স্থানীয় সময়ের ব্যবধান 3 ঘন্টা 17 মিনিট 16 সেকেন্ড টোকিওর দ্রাঘিমা 139 ডিগ্রি 45 ডিগ্রি পূর্ব হলে ঢাকার দ্রাঘিমা কত
Answer:
১। ঋগবেদ পাঠ করলে আমরা বিভিন্ন বৈদিক দেবদেবী সম্পর্কে জানতে পারি। অগ্নি,ইন্দ্র,উষা,রাত্রি,বায়ু প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে ঈশ্বরের অসীম ক্ষমতা উপলব্ধি করা যায়। তাঁদের কর্মচাঞ্চল্যকে আদর্শ করে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। তাই ধর্মাচরণে ঋগবেদ পাঠের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম।
২। হিন্দুদের আদি এবং মূল ধর্মগ্রন্থ হলাে বেদ। বেদকে কেন্দ্র করে বৈদিক সাহিত্য গড়ে উঠেছে।এছাড়া বেদ সমাজকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।বেদ পাঠ করলে স্রষ্টা,বিশ্বপ্রকৃতি ও জীবনসম্পর্কে জ্ঞানলাভ হয়। প্রত্যেকটি বেদের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ঋগবেদ পাঠ করলে আমরা বিভিন্ন বৈদিক দেবদেবী সম্পর্কে জানতে পারি। অগ্নি,ইন্দ্র,উষা,রাত্রি,বায়ু প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে ঈশ্বরের অসীম ক্ষমতা উপলব্ধি করা যায়।তাঁদের কর্মচাঞ্চল্যকে আদর্শ করে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
৩। ঋগ্বেদ গ্রন্থের চারটি স্তর লক্ষিত হয়। যথা: "সংহিতা", "ব্রাহ্মণ", "আরণ্যক" ও "উপনিষদ্"।"ঋগ্বেদ সংহিতা" অংশটি হল এই গ্রন্থের মূল অংশ। এই অংশে দশটি "মণ্ডল"-এ (খণ্ড) ১,০২৮টি "সূক্ত" (স্তোত্র) সংকলিত হয়েছে এবং সব ক’টি সূক্তে মোট মন্ত্রের (ঋগ্বেদে মন্ত্রগুলিকে "ঋক" বলা হয়, যার নামকরণ "ঋগ্বেদ" নামের অনুসারে করা হয়েছে) সংখ্যা ১০,৫৫২। দশটি মণ্ডলের মধ্যে দ্বিতীয় থেকে নবম মণ্ডল পর্যন্ত অংশটিই প্রাচীনতম।