কীসের মাধ্যমে বিভিন্ন মহাদেশ ও মহাসাগর সম্পর্কে জানা যায়
Answers
বর্তমান বিশ্বের প্রতিটি ক্ষেত্রেই তথ্য প্রযুক্তির
ব্যপক ব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশ ও তার
ব্যতিক্রম নয়। তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি
কোথায় কোথায় ব্যবহার করা যায়, বর্ণনা কর।
বর্ণনায় যা যা থাকতে হবে ভূমিকা ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধাসমূহ উপসংহার
Answer:
মহাসাগর (বা মহাসমুদ্র, মহাসিন্ধু) অতি প্রকাণ্ড ও লবণযুক্ত বিপুল জলরাশি যা পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে। এর ইংরেজি প্রতিশব্দ ওসেন শব্দটির উৎস হল প্রাচীন গ্রিক শব্দ ‘ওকিআনোজ’ (Ὠκεανός)।[১]স্বীকৃত ৫ টি মহাসাগর : প্রশান্ত, আটলান্টিক, ভারতীয়, আর্টিক, এবং দক্ষিণ[২][৩]। মহাসাগরগুলি একত্রে পৃথিবীর মোট আয়তনের (৩.৬১×১০১৪ বর্গ মিটার) প্রায় ৭০.৯% স্থান দখল করে আছে। এ বিপুল জলরাশি আবার অনেকগুলো মহাসাগর ও ছোট ছোট সমুদ্রে বিভক্ত।

মহাসাগর ভাগের বিভিন্ন পদ্ধতি।
মহাসাগরের অর্ধেকেরও বেশি জায়গার গড় গভীরতা ৩,০০০ মিটারেরও (৯,৮০০ বর্গফুট) বেশি। মহাসাগরের জলের গড় লবণাক্ততা ৩.৫% এবং প্রায় সকল সমুদ্রের গড় লবণাক্ততা ৩% থেকে ৩.৮%৮। বৈজ্ঞানিকেরা হিসেব করে দেখেছেন যে, মহাসাগরে প্রায় ২,৩০,০০০ সামুদ্রিক ও জলজ প্রাণী রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সামুদ্রিক ও জলজ প্রাণীর সংখ্যা নির্ণিত সংখ্যার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি।
Explanation: