"রত্নের মূল্য জহুরীর কাছেই"- উক্তিটির তাৎপর্য লেখো
Answers
Answer:- আশাপূর্ণা দেবীর জ্ঞান চক্ষু গল্পে সীমিত জীবন বৃত্তের পরিধিতে তপনের গল্পের বই এর সাথে পরিচিতি থাকলেও লেখকদের সাথে তার পরিচিতি ছিল না। তপনের ধারণা ছিল লেখকেরা ভিন্ন গ্রহের জিব।ছোট মাসীর বিয়ের পর তপন জানলো তার নতুন মেশো লেখক। তখনই তার লেখক সম্পর্কে ধারণা বদলে গেলো। তপন তার বাবা,কাকাদের সাথে তার মেসোর কোনো তফাৎ পেলনা। তখনই তপন ভাবে তারই বা লেখক হতে বাধা কোথায়? তাই সেও একটা আস্ত গল্প লিখে ফেলে। এবং সেটি ছোট মাসী ও ছোট মেসোর হতে চলে যায়। এই ব্যাপারটায় প্রথমে তপনের মন না থাকলেও পরে মনে মনে সে পুলকিত হয়। কেননা জহরির রত্ন চেনার মতো, তার লেখার কদরও একমাত্র নতুন মেশোই বুজবে।
explain:- আশা করছি আমি তোমার সাহায্য করতে পেরেছি।
যদি ভালো লাগে অব্যসই ফলো করবে এবং brainlist করে দিও আমায়।
আর যদি কোনো প্রশ্নের উত্তর করতে না পারো অবশ্যই আমাকে জিজ্ঞাসা করবে, কারণ আমিও ক্লাস 10 এই পড়ি।
নির্দ্বিধায় বন্ধু মনে করে জিজ্ঞাসা করবে আমি তোমায় অবশ্যই সাহায্য করবে এতে কোনো সন্দেহ নেই।।