ন
তা।
১ম দিত
২য় চিত্র (বরফ)
ক) বিদ্যুৎ পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের নাম লিখ।
খ) বিদ্যুৎ পরিবহনে তামার তার ব্যবহারের কারণ কী?
গ) উদ্দীপকের ১ম দিয়ে মােন গলে পড়ার পর অবস্থা ব্যাখ্যা কর।
ঘ) চিত্রের পদার্থ দুটির গলনাংক ও হিমাংক কি একই? পাঠ্যপুস্তকের আলােকে
বিশ্লেষণ কর।
जद
Answers
Answer:
.বিদ্যুৎ পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের নাম লেখা হলোঃ
বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থঃ লোহা, তামা, সোনা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি
বিদ্যুৎ অপরিবাহী পদার্থঃ রাবার, প্লাস্টিক, কাচ, পলিথিন, কাঠ ইত্যাদি
খ.বিদ্যুৎ পরিবহনে তামার তার ব্যবহারের কারণঃ ধাতুসমূহ বিদ্যুৎ পরিবহন করে। তবে সব ধাতুর বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা এক নয়।ধাতু সমূহের মধ্যে তামার বিদ্যুৎ পরিবাহিতা অন্যান্য ধাতুর তুলনায় বেশি। এটি দামে সস্তা। এজন্য বৈদ্যুতিক তারে তামা ব্যবহার করা হয়।
গ.উদ্দীপকের ১ম চিত্রে মোম গলে পড়ার পরবর্তী অবস্থা ব্যাখ্যা করা হলোঃ মোমবাতির একটি অংশ পুড়ে আলো দেয় আরেকটি অংশ আগুনে গলে মোমবাতির গা বেয়ে পড়তে থাকে যা কিছুক্ষণ পরে আবার জমে কঠিন মোমে পরিণত হয়। তরল মোম থেকে কঠিন মোম হওয়ার প্রক্রিয়া হলো শীতলীকরণ।কোনো বস্তুর তরল অবস্থা থেকে কঠিন অবস্থার বস্তুতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে শীতলীকরণ বলে। মোমের ন্যায় প্রতিটি তরল পদার্থের ক্ষেত্রে এমনটি হতে পারে।
ঘ.উদ্দীপকের ১ম চিত্র মোম এবং ২য় চিত্র বরফ। চিত্রের পদার্থটি দুটির গলনাংক ও হিমাংক একই । পাঠ্যপুস্তকের আলোকে বিশ্লেষণ করা হলোঃ কক্ষ তাপমাত্রায় ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মোম জমতে শুরু করে যা মোমের হিমাঙ্ক। আবার মোমের গলনাঙ্কও ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একটি বস্তুর গলনাংক ও হিমাংক একই।
বরফের হিমাঙ্ক শূন্য ডিগ্রী সেলসিয়াস। তাহলে বরফের গলনাংকও কিন্তু শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। কোনো একটি বস্তুর তাপমাত্রা যদি হিমাঙ্কের উপরে থাকে এবং তা পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি হয়, তবে পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রায় বস্তুটিকে রেখে দিলে তা ধীরে ধীরে তা হারাতে থাকে, ফলে এর তাপমাত্রা কমতে থাকে এবং যখন তাপমাত্রা হিমাঙ্কে চলে আসে, তখন এটি কঠিনে পরিণত হয়। যেমনটি মোমের ক্ষেত্রে হয়েছে।
মোম যখন তরল অবস্থায় ছিল তখন এর তাপমাত্রা ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর বেশি ছিল।
মোম গলে নিচে পড়তে শুরু করলে এর তাপমাত্রা কমতে থাকে এভাবে কমতে কমতে যখন তা হিমাঙ্কে পৌঁছায় অর্থাৎ ৫৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে আসে, তখন মোম জমে কঠিন অবস্থায় চলে আসে।
সুতরাং বলা যায়, পদার্থটি দুটির গলনাংক ও হিমাংক একই।
Explanation:
.বিদ্যুৎ পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের নাম লেখা হলোঃ
বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থঃ লোহা, তামা, সোনা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি
বিদ্যুৎ অপরিবাহী পদার্থঃ রাবার, প্লাস্টিক, কাচ, পলিথিন, কাঠ ইত্যাদি
খ.বিদ্যুৎ পরিবহনে তামার তার ব্যবহারের কারণঃ ধাতুসমূহ বিদ্যুৎ পরিবহন করে। তবে সব ধাতুর বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা এক নয়।ধাতু সমূহের মধ্যে তামার বিদ্যুৎ পরিবাহিতা অন্যান্য ধাতুর তুলনায় বেশি। এটি দামে সস্তা। এজন্য বৈদ্যুতিক তারে তামা ব্যবহার করা হয়।
গ.উদ্দীপকের ১ম চিত্রে মোম গলে পড়ার পরবর্তী অবস্থা ব্যাখ্যা করা হলোঃ মোমবাতির একটি অংশ পুড়ে আলো দেয় আরেকটি অংশ আগুনে গলে মোমবাতির গা বেয়ে পড়তে থাকে যা কিছুক্ষণ পরে আবার জমে কঠিন মোমে পরিণত হয়। তরল মোম থেকে কঠিন মোম হওয়ার প্রক্রিয়া হলো শীতলীকরণ।কোনো বস্তুর তরল অবস্থা থেকে কঠিন অবস্থার বস্তুতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে শীতলীকরণ বলে। মোমের ন্যায় প্রতিটি তরল পদার্থের ক্ষেত্রে এমনটি হতে পারে।
ঘ.উদ্দীপকের ১ম চিত্র মোম এবং ২য় চিত্র বরফ। চিত্রের পদার্থটি দুটির গলনাংক ও হিমাংক একই । পাঠ্যপুস্তকের আলোকে বিশ্লেষণ করা হলোঃ কক্ষ তাপমাত্রায় ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মোম জমতে শুরু করে যা মোমের হিমাঙ্ক। আবার মোমের গলনাঙ্কও ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একটি বস্তুর গলনাংক ও হিমাংক একই।
বরফের হিমাঙ্ক শূন্য ডিগ্রী সেলসিয়াস। তাহলে বরফের গলনাংকও কিন্তু শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। কোনো একটি বস্তুর তাপমাত্রা যদি হিমাঙ্কের উপরে থাকে এবং তা পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি হয়, তবে পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রায় বস্তুটিকে রেখে দিলে তা ধীরে ধীরে তা হারাতে থাকে, ফলে এর তাপমাত্রা কমতে থাকে এবং যখন তাপমাত্রা হিমাঙ্কে চলে আসে, তখন এটি কঠিনে পরিণত হয়। যেমনটি মোমের ক্ষেত্রে হয়েছে।
মোম যখন তরল অবস্থায় ছিল তখন এর তাপমাত্রা ৫৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর বেশি ছিল।
মোম গলে নিচে পড়তে শুরু করলে এর তাপমাত্রা কমতে থাকে এভাবে কমতে কমতে যখন তা হিমাঙ্কে পৌঁছায় অর্থাৎ ৫৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে আসে, তখন মোম জমে কঠিন অবস্থায় চলে আসে।
সুতরাং বলা যায়, পদার্থটি দুটির গলনাংক ও হিমাংক একই।