‘ছেলেপুলেরা দুবেলা পেট পুরে খেতে পাবে।’-কার ছেলেপুলেরা
খেতে পাবে? কবে খেতে পাবে? এখন খেতে পায় না কেন?
এই প্রশ্নটি 'পথ চেয়ে', (লেখক- বিভূতিভূষণ বন্ধোপাধ্যায়) গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে।
Answers
Answered by
2
Answer:
খুলিলে মনের দ্বার না লাগে কপাট’— পয়লা উপন্যাস যদি অমরত্ব লাভ করে, তবে পাঠকমহলে জনপ্রিয়তা অর্জনের কাজটি বেশ খানিকটা সহজ হয়ে যায় সৃষ্টিকর্তার পক্ষে। সেটা সাহিত্য হোক কিংবা চলচ্চিত্র। যেমন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ উপন্যাস। এ ভাবেই বাজিমাত করেছিল ‘পথের পাঁচালী’ এবং বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর দুই প্রজন্ম ধরে বাঙালি পাঠক কেবলই পড়েছে তাঁকে আর তাঁর সৃষ্টিকে।
Answered by
1
Answer:
‘খুলিলে মনের দ্বার না লাগে কপাট’— পয়লা উপন্যাস যদি অমরত্ব লাভ করে, তবে পাঠকমহলে জনপ্রিয়তা অর্জনের কাজটি বেশ খানিকটা সহজ হয়ে যায় সৃষ্টিকর্তার পক্ষে। সেটা সাহিত্য হোক কিংবা চলচ্চিত্র। যেমন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ উপন্যাস। এ ভাবেই বাজিমাত করেছিল ‘পথের পাঁচালী’ এবং বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর দুই প্রজন্ম ধরে বাঙালি পাঠক কেবলই পড়েছে তাঁকে আর তাঁর সৃষ্টিকে।
বিভূতিভূষণের বাবা মহানন্দ বন্দ্যাপাধ্যায় ছিলেন যাকে বলে ভবঘুরে। একেবারে গোড়ায় ছেলের লেখাপড়া শুরু হয়েছিল তাঁরই হাতে। তবে বছরের বেশির ভাগ সময়টাই বাইরে বাইরে কাটত তাঁর। কাজ এবং ভ্রমণ, দুই উদ্দেশ্যেই। সেই স্বভাব পেয়েছিলেন বিভূতিভূষণও। চিরকালই হেঁটে স্কুলে যেতেন। অবশ্য সেটা দারিদ্র্যের কারণেও। তবে এই সময়ে পল্লীপ্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতেন দু’চোখ ভরে। পথের সৌন্দর্যই তাঁর মনে প্রকৃতির প্রতি প্রেম জাগিয়ে তোলে। পরে এই ছাপ ফুটে ওঠে তাঁর লেখায়।
Similar questions