মূল্যায়ন নিয়ে
মূল্যায়ন নি
এত কাজ ও মূল্যায়ন নির্দেশনা :
বিষয়ের নাম :বাংলা-১ (বিষয় কোড-৮১১১১)
তাত্ত্বিক চূড়ান্ত মূল্যায়-
ও বিষয়বস্তুর
এ্যাসাইনমেন্ট/নির্ধারিত কাজ
শরােনাম
সবন ও বৃক্ষ
০১। জীবন ও বৃক্ষ একসূত্রে গাঁথা। বৃক্ষের কাছ থেকে মানবজীবনের অনেক শিক্ষা রয়েছে। জীবন ও বৃক্ষ প্রবন্ধটি ১, সৃজনশীল ও
অত্যন্ত জীবন ঘনিষ্ট। মানবজীবনের সত্যিকার আদর্শ কী হওয়া উচিৎ তা এখানে সুন্দর-সাবলীলভাবে ফুটে
উঠেছে। প্রবন্ধটিতে জীবনের অনিবার্য ও দুর্দান্ত সত্যকে এক অনুপম শিল্পরূপ প্রদান করা হয়েছে।
অনুসরণ
(ক) জীবন ও বৃক্ষ' প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে?
২. বিষয়বস্তুর
(খ) প্রাবন্ধিক বার বার বৃক্ষের দিকে তাকাতে বলেছেন কেন?
সঠিকতা
(গ) বৃক্ষের কাছ থেকে মানবজীবনের কী কী শিক্ষা রয়েছে? এ বিষয়ে তােমার অভিজ্ঞতা বর্ণনা কর।
৩. সঠিক সিদ্ধ
(ঘ) বৃক্ষ ও জীবন একসূত্রে গাঁথা। উক্তিটি ‘জীবন ও বৃক্ষ' প্রবন্ধের আলােকে তােমার মতামত ব্যাখ্যা কর। ৪. নিজস্বতা
ভীষণের প্রতি | ২। যুদ্ধ সবসময় অনভিপ্রেত। তবুও যুদ্ধের দাবানলে বিশ্ব দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। মূলত ক্ষমতার দম্ভ থেকে স্বকীয়তা
যুদ্ধের সূত্রপাত। বৃহৎ রাষ্ট্রগুলাে শক্তির দাপটে ছােট ছােট রাষ্ট্রের উপর আধিপত্য বিস্তারে হিংস্র খেলায় মেতে
সৃজনশীল
ওঠে। স্বার্থবুদ্ধি যখন প্রবল হয়ে ওঠে, যুদ্ধ তখন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সভ্যতার বিকাশলগ্ন থেকেই হিংসা-
বিদ্বেষের এই মর্মান্তিক ধারা বয়ে চলেছে।
(ক) মেঘনাদ কে?
(খ) মেঘনাদ কেন বিভীষণকে তিরস্কার করেছিলেন?
(গ) উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতার কোন বিষয়টির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ব্যাখ্যা কর।
(ঘ) “যুদ্ধে প্রতিপক্ষের তুলনায় স্বপক্ষের বিশ্বাসঘাতকরা বেশি ভয়ঙ্কর”- উদ্দীপক ও “বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ”
কবিতার আলােকে উক্তিটির যথার্থতা নিরূপন কর।
৩। (ক) “উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে”-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর।
(খ) কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকুরির জন্য একটি আবেদনপত্র লেখ।
Answers
Answered by
0
Answer:
বিশ্বাসঘাতকরা বেশি ভয়ঙ্কর”- উদ্দীপক ও “বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ”
কবিতার আলােকে উক্তিটির যথার্থতা নিরূপন কর।
৩। (ক) “উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে”-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা I don't language
Answered by
0
আগামী জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা থেকে তিন বিষয় এবং এসএসসি ও সমমানে দুই বিষয়ের পরীক্ষা আর কেন্দ্রীয়ভাবে হবে না। এই বিষয়গুলোর মান যাচাই হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে।
জেএসসি ও সমমানে যে তিন বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, সেগুলো হলো—শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, চারু ও কারুকলা এবং কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা। আর এসএসসি ও সমমানে যে দুই বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, সেগুলো হলো শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা। তবে অন্যান্য বিষয়ের পরীক্ষা আগের মতোই হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) সভার সিদ্ধান্তের আলোকে গত বুধবার অষ্টম শ্রেণিতে তিনটি বিষয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়ন কীভাবে হবে, তার বিস্তারিত তথ্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, নবম-দশম শ্রেণিতে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষার ধারাবাহিক মূল্যায়ন কীভাবে হবে, তার মান বণ্টনও চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেটিও শিগগির দেওয়া হবে।
এনসিটিবি জানায়, অষ্টম শ্রেণিতে ওই তিনটি বিষয়ের পূর্ণমান হবে ৫০ করে। এর মধ্যে শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং চারু ও কারুকলা বিষয়ে ২০ নম্বর হবে তত্ত্বীয় অংশের জন্য এবং ৩০ নম্বর হবে ব্যবহারিক অংশের জন্য। আর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা বিষয়ে তত্ত্বীয় অংশে ৩০ নম্বর এবং ব্যবহারিকের জন্য ২০ নম্বর। তত্ত্বীয় অংশের মূল্যায়ন হবে শ্রেণি অভীক্ষা (ক্লাস টেস্টসহ ক্লাসের আনুষঙ্গিক বিষয়) ও বাড়ির কাজের ভিত্তিতে। আর ব্যবহারিক মূল্যায়ন হবে বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক কাজ অনুযায়ী। যেমন: শারীরিক শিক্ষায় খেলাধুলা, চারু ও কারুকলায় অঙ্কন বা নকশা। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতেও ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে এ তিন বিষয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এসএসসি ও সমমানে যে দুটি বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, তার মধ্যে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলার ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এর মধ্যে তত্ত্বীয় অংশের জন্য ৪০ এবং ব্যবহারিক অংশের জন্য ৬০ নম্বর। আর ক্যারিয়ার শিক্ষার পূর্ণমান হবে ৫০। এর মধ্যে তত্ত্বীয় অংশের জন্য ৩০ ও ব্যবহারিক অংশের নম্বর হবে ২০। নবম ও দশম শ্রেণিতে এই দুই বিষয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে। বিদ্যালয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়নের এই নম্বর শিক্ষাবোর্ডে পাঠাতে হবে। পরে এই নম্বর পাবলিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে উল্লেখ করা হবে। তবে ধারাবাহিক মূল্যায়নের নম্বর কোনোভাবেই পাবলিক পরীক্ষায় ফলাফলে (গ্রেড) ভূমিকা রাখবে না। শুধু নম্বরটি উল্লেখ থাকবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার বোঝা কমানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
Pls mark my answer brainiest
জেএসসি ও সমমানে যে তিন বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, সেগুলো হলো—শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, চারু ও কারুকলা এবং কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা। আর এসএসসি ও সমমানে যে দুই বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, সেগুলো হলো শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা। তবে অন্যান্য বিষয়ের পরীক্ষা আগের মতোই হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) সভার সিদ্ধান্তের আলোকে গত বুধবার অষ্টম শ্রেণিতে তিনটি বিষয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়ন কীভাবে হবে, তার বিস্তারিত তথ্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, নবম-দশম শ্রেণিতে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষার ধারাবাহিক মূল্যায়ন কীভাবে হবে, তার মান বণ্টনও চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেটিও শিগগির দেওয়া হবে।
এনসিটিবি জানায়, অষ্টম শ্রেণিতে ওই তিনটি বিষয়ের পূর্ণমান হবে ৫০ করে। এর মধ্যে শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং চারু ও কারুকলা বিষয়ে ২০ নম্বর হবে তত্ত্বীয় অংশের জন্য এবং ৩০ নম্বর হবে ব্যবহারিক অংশের জন্য। আর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা বিষয়ে তত্ত্বীয় অংশে ৩০ নম্বর এবং ব্যবহারিকের জন্য ২০ নম্বর। তত্ত্বীয় অংশের মূল্যায়ন হবে শ্রেণি অভীক্ষা (ক্লাস টেস্টসহ ক্লাসের আনুষঙ্গিক বিষয়) ও বাড়ির কাজের ভিত্তিতে। আর ব্যবহারিক মূল্যায়ন হবে বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক কাজ অনুযায়ী। যেমন: শারীরিক শিক্ষায় খেলাধুলা, চারু ও কারুকলায় অঙ্কন বা নকশা। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতেও ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে এ তিন বিষয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এসএসসি ও সমমানে যে দুটি বিষয়ের পরীক্ষা হবে না, তার মধ্যে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলার ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এর মধ্যে তত্ত্বীয় অংশের জন্য ৪০ এবং ব্যবহারিক অংশের জন্য ৬০ নম্বর। আর ক্যারিয়ার শিক্ষার পূর্ণমান হবে ৫০। এর মধ্যে তত্ত্বীয় অংশের জন্য ৩০ ও ব্যবহারিক অংশের নম্বর হবে ২০। নবম ও দশম শ্রেণিতে এই দুই বিষয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে। বিদ্যালয়ের ধারাবাহিক মূল্যায়নের এই নম্বর শিক্ষাবোর্ডে পাঠাতে হবে। পরে এই নম্বর পাবলিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে উল্লেখ করা হবে। তবে ধারাবাহিক মূল্যায়নের নম্বর কোনোভাবেই পাবলিক পরীক্ষায় ফলাফলে (গ্রেড) ভূমিকা রাখবে না। শুধু নম্বরটি উল্লেখ থাকবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার বোঝা কমানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
Pls mark my answer brainiest
Similar questions