Science, asked by bapi13469, 29 days ago

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
১.১ সন্দেহ নাই মাত্র।
কোন বিষয়ে কবির কোনাে সন্দেহ নেই ?
১.২ নরহরি দাস’ গল্পে বাঘ, শিয়াল আর ছাগলছানাকে তােমার কেমন লেগেছে?
কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে?
১.৩ ‘স্কুলের হলঘরে তঁাবু খাটানাের দু-দিন পরে ঘটনাটা ঘটেছিল।
১.৪ ‘আম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে’ – একথা বলা হয়েছে কেন?
১.৫ বিচিত্র সাধ’ কবিতায় রাতের দৃশ্য কথকের চোখে কীভাবে ধরা পড়েছে?
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১ শ, ষ, স – কে উষ্মধ্বনি বলা হয় কেন?
২.২ অল্পপ্রাণ আর মহাপ্রাণ ধ্বনির উদাহরণ দাও।
২.৩ স্তম্ভ মেলাও :
সন্দেহ নাই মাত্র।​

Answers

Answered by Anonymous
11

প্রদত্ত প্রশ্নগুলির উত্তর হল নিম্নরূপ -

  • সুনির্মল বসু রচিত সবার আমি ছাত্র কবিতায়, অভিব্যক্ত করেছেন যে পাঠ্যপুস্তক এর বাইরে বিশ্বপ্রকৃতির পাঠশালা থেকে অনেক কিছু শেখা যায় এবং এই প্রকৃতিদত্ত শিক্ষা অসীম। কবি কৌতূহলবশত প্রকৃতিদত্ত এই শিক্ষা যে সারাজীবন ধরেই নিয়ে যাবেন সেই বিষয়ে কবির কোন সন্দেহ নেই।
  • উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী রচিত নরহরি দাস গল্পে, আমার বাঘ এবং শিয়াল চরিত্র দুইটিকে একদম ভালো লাগেনি কারণ তাদের চরিত্রে বুদ্ধিহীনতার পরিচয় পাওয়া গেছে। অন্যদিকে ছাগলছানা চরিত্রটিকে আমার ভালো লেগেছে কারণ, সে নিজের বুদ্ধির কৌশলে বিপদ সম্পন্ন পরিবেশ থেকে উদ্ধার পেয়েছে।
  • উদ্ধৃত উক্তিটি লেখক তেৎসুকো কুরোয়ানাগি রচিত তোত্তো চ্যানের অ্যাডভেঞ্চার গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে ইয়াসুকি চ্যান, তোত্তো চ্যানকে একটি গাছে (স্কুল চত্বরের ছেলে মেয়েদের নিজস্ব গাছ) ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিলো, এখানে সেই ঘটনার কথাই বলা হয়েছে।
  • উদ্ধৃত উক্তিটির কবি গোলাম মোস্তফা রচিত বনভোজন কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। নুরু, পুষি, শফি, আয়েশা, সবাই খেলার ছলে আম বাগিচার তলায় এসে রান্নার আয়োজন করেছিলো। তাই কবি উদ্ধৃত উক্তিটি বলেছিলেন।
  • উদ্ধৃত উক্তিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বিচিত্র সাধ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। বক্তা দেখেন রাতের বেলায় বাইরে অন্ধকার ঘনিয়ে এসেছে এবং সেই অন্ধকারে গলির গ্যাসের বাতি মিটমিট করে জ্বলছে। এই সময়ে বেশী লোককে আর দেখা যায় না এবং এই সময়েই হাতে লণ্ঠন যুলিয়ে পাগড়ি পরিহিত পাহারাদার (পাহারাওয়ালা) পাহারা দেয়। রাত দশটা এগারোটা বেজে গেল ওই পাহারাদারকে কেউই কিছু বলে না।পরিশেষে কবির ইচ্ছা হয় যে তিনিও পাহারাদার হবেন।
  • এদের উষ্মধ্বনি বলা হয় কারণ এদের উচ্চারণের সময় নিঃশ্বাসের প্রাধান্য থাকে (শ্বাসবায়ু বেশী লাগে) এবং শিস জাতীয় শব্দ উৎপন্ন হয়।
  • অল্পপ্রাণ ধ্বনি : ক,চ,ট,ত,প এবং মহাপ্রাণ ধ্বনি : খ,ঘ,ছ,ঝ,ঠ।
  • স্তম্ভ মিলিয়ে পাই : ক-বর্গ : কন্ঠ, চ-বর্গ : তালু,ট-বর্গ : মূর্ধা, ত-বর্গ : দন্ত, প-বর্গ : ওষ্ঠ।
Answered by diyakajaljha0812
2

Answer:

আমি যে বিষয়টি তৈরি করার চেষ্টা করছি তার উপর জোর দেওয়া যাক। গণিতবিদদের সমীকরণের মূলের সাথে খেলা, এমন একটি নাটক যার ব্যবহারিক অনুপ্রেরণা ছিল না এবং ব্যবহারিক প্রয়োগের প্রায় কোনও সম্ভাবনা ছিল না, ফলে প্রতিসাম্য এবং গোষ্ঠীগুলির গুরুত্বের স্বীকৃতি লাভ করেছিল। দলগুলির তত্ত্বের অধ্যয়নের ফলে জ্যামিতি এবং ডিফারেনশিয়াল সমীকরণগুলিতে গাণিতিক আবিষ্কার হয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত একটি নতুন প্রাথমিক কণার অস্তিত্বের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। অযৌক্তিক গণিতজ্ঞের হাতির দাঁত-টাওয়ার অনুমানের জন্য অবশ্যই একটি আশ্চর্যজনক ফলাফল! আমার পেশাদার পক্ষপাতিত্ব সত্ত্বেও, আমি অবশ্যই স্বীকার করতে পারি যে গণিতবিদরা দলগুলির তত্ত্বটি আবিষ্কার করার আগেই প্রতিসমের গুরুত্ব স্বীকৃতি পেয়েছিল। 1794 সালে উইলিয়াম ব্লেক লিখেছিলেন: বাঘ, বাঘ, জ্বলন্ত জ্বলন্ত রাতের বনের মধ্যে, কোন অমর হাত বা চোখ আপনার ভয়ঙ্কর প্রতিসাম্যকে ফ্রেম করতে পারে? তবে, গণিতবিদদের অবশ্যই এটি স্বীকৃতি দেওয়ার কৃতিত্ব দিতে হবে, প্রতিসাম্যতা বুঝতে, আপনাকে অবশ্যই দলগুলির তত্ত্বটি অধ্যয়ন করতে হবে। আমি এখন আমার মূল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি, গণিতবিদরা কী করছেন? তারা কবিদের অন্তর্নিহিত সুনির্দিষ্ট করার চেষ্টা করছেন।

আশা করি এটি আপনার কাজটি করতে সহায়ক হবে

Similar questions