বসু বিজ্ঞান মন্দির টিকা
Answers
বসু বিজ্ঞান মন্দির (বোস ইনস্টিটিউট) ভারতের প্রাচীনতম এবং অন্যতম প্রধান গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি। ইনস্টিটিউটটি ১৯১৭ সালে ভারত-এ আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রাণপুরুষ আচার্য স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যিনি প্রথম কুড়ি বছর ধরে তার পরিচালক ছিলেন। তার পর তাঁর ভাগ্নে দেবেন্দ্র মোহন বসু,পরবর্তী বিশ বছর ইনস্টিটিউটের পরিচালক পদে আসীন ছিলেন।
১৮৯৮ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ-এর গবেষণাগারে কাজ করার সময় এক উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্য দিয়ে এক স্বাধীন রাষ্ট্রীয় খ্যাতি সম্পন্ন বিজ্ঞান গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার চিন্তা বসুর মনে উদয় হয়। একবার লর্ড র্যালে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য সিংহল এসেছিলেন। সেখান থেকে ইংল্যান্ড-এ ফিরে যাবার পথে লর্ড রিপন-এর আহ্বানে কলকাতায় কয়েকদিন ছিলেন। সেই সময় একদিন বিনা আমন্ত্রনেই তিনি জগদীশচন্দ্রের ল্যাবরেটরি দর্শন করতে আসেন এবং খুবই মুগ্ধ হন।
Explanation:
বসু বিজ্ঞান মন্দির (বোস ইনস্টিটিউট) ভারতের প্রাচীনতম এবং অন্যতম প্রধান গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি। ইনস্টিটিউটটি ১৯১৭ সালে ভারত-এ আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রাণপুরুষ আচার্য স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যিনি প্রথম কুড়ি বছর ধরে তার পরিচালক ছিলেন।
বসু বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যঃ বসু বিজ্ঞান মন্দির এর তৈরির পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং জ্ঞানের প্রসার। জীব এবং অজীব এর সমস্যা গুলি উন্মুক্ত করার কাজে জগদীশ চন্দ্র বসু এই প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন।