উপযুক্ত তথ্য দিয়ে নীচের ছকটি পূরণ করাে-
অধীনতামূলক
মিত্ৰতা নীতি
স্বত্ত্ববিলােপ
গভর্নর জেনারেল
প্রভাবিত রাজ্য
১.
১.
,
মূল নীতি
১.
২. please share the pics
Answers
ছিয়াত্তরের মন্বন্তর, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি,স্বত্ববিলোপ নীতি —
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির শর্তাবলী কি কি—
১) স্বাক্ষরকারী দেশীয় রাজ্যগুলি কোম্পানির অনুমতি গ্রহন না করে না অন্য কোনাে রাজ্যের সঙ্গে চুক্তি বা মিত্রতা স্থাপন করতে পারবে না। ২) এই চুক্তি তে স্বাক্ষরকারী দেশীয় রাজ্যগুলিকে সম্পূর্ণ নিজেদের খরচে এক ব্রিটিশ রেসিডেন্ট বা প্রতিনিধিসহ একদল ব্রিটিশ সৈন্য রাখতে হবে।
- ভারতের সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ গভর্নর-জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলি (১৭৯৮-১৮০৫ খ্রি.) তার শাসনকালে এদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটানাে ও সাম্রাজ্যের ভিত্তি সুদৃঢ় করার উদ্দেশ্যে ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে এক আধিপত্যকারী নীতির প্রবর্তন করেন এবং বহু দেশীয় রাজ্যকে এই নীতি গ্রহণে বাধ্য করেন।
স্বত্ববিলোপ নীতি
বা ডক্ট্রিন অব ল্যাপ্স হলো ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দ্বারা আরোপিত ভারতীয় রাজ্য আত্মসাৎ করার নীতি৷ ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দ অবধি এই নীতি কার্যকরী ছিলো৷ এই নীতি অনুসারে ভারতীয় উপমহাদেশের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কোন করদ অধিরাজ্যের রাজা যদি প্রজাবিদ্রোহ বা বিভিন্ন কারণে দ্বারা..
প্রভাবিত রাজ্য—
এছাড়া এই সময়কালে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মাধ্যমে একে একে হায়দ্রাবাদের নিজাম রাজ্য, অযোধ্যা, সুরাট, পুণা, সিন্ধিয়া, ভোঁসলে, হোলকার রাজ্য এবং কূটনীতি ও ছলনার মাধ্যমে তাঞ্জোর, সুরাট ও কর্ণাটক রাজ্য কোম্পানির হস্তগত হয় ।