History, asked by janakinathpal060, 1 month ago

‘ ‘সেই শােকে কালবৈশাখীর ঝড় উঠলাে আকাশে’ - উদ্ধৃতাংশে কোন্ শােকের প্রসঙ্গ এসেছে ? ​

Answers

Answered by singhadityapratap248
0

Answer:

সেই শাকে কালবৈশাখী ঝড় আকাশে উঠল ’- কোন শকের উদ্ধৃতি উল্লেখ আছে?

স্কাইমেট ওয়েদার.কম

হোম ওয়েদার নিউজ এবং অ্যানালাইসিস বিপজ্জনক ...

হাজারো ঝড়ের উত্তাল উত্তর-পশ্চিমরা কলিংটায় এল, কলকাতা সতর্ক হওয়ার জন্য

21 এপ্রিল, 2020 6:00 অপরাহ্ণ | স্কাইমেট ওয়েদার টিম

কাল বৈশাখী কী

নরওয়েস্টার বা কালবৈশাখী বা বোর্দোসিলা হ'ল তীব্র ঝড়ো বর্ষণ যা পূর্ব ভারত এবং বাংলাদেশে প্রায়শই সহিংস হারিকেন - গতিতে বাতাস সহ প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে কয়েকটি 'টর্নেডো' বা টুইটারের সাথে এম্বেড করা রয়েছে যেমনটি আমরা এটি বলছি, প্রচণ্ড গতি এবং ভীতিজনক গর্জনকারী শব্দের সাথে ঘুরে বেড়ানো বাতাসের সাথে এগিয়ে রয়েছে forward গ্রীষ্মের উত্তাপটি ট্রিগারকে উড়িয়ে দেয় এবং তারপরে প্রায়শই শিলাবৃষ্টি সহ প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের সাথে ঝাঁকুনির গতি বাতাস আসে। নরওয়েস্টারের সম্পূর্ণ জীবনচক্র প্রায় এক ঘন্টা অবধি চলতে পারে তবে গাছ উপড়ে ফেলা, ছাদ বর্ষণ, কাদামাটি ঘর সমতল করা ইত্যাদি ভয়াবহ কাহিনী।

মার্চ থেকে এই অংশগুলির উপর বর্ষার আগমন অবধি কালবৈশাখীরা ক্রমবর্ধমান ফ্রিকোয়েন্সি সহ ঘটে। অদ্যাবধি, এগুলি ছোট নাগপুর অঞ্চলে উত্পন্ন এবং পশ্চিম থেকে পূর্ব, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং বাংলাদেশ জুড়ে ভ্রমণ করে। প্রায়শই এই ঝড়গুলি সূর্যাস্তের একটু আগে বা ঠিক পরে ডাকা হয়। এই বিপজ্জনক ঝড় সম্পর্কে জানার জন্য কয়েকটি মুখ্য বৈশিষ্ট্য এবং গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে।

Answered by sgokul8bkvafs
0

Answer:

Explanation:

কালবৈশাখী একটি স্থানীয় বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় যা বাংলাদেশ ও ভারতের কিছু অঞ্চলে হয়ে থাকে। বাংলাদেশ ও উত্তর পূর্ব ভারতে মার্চ থেকে কালবৈশাখী ঝড় দেখা যায়। অনেকসময় এই ঝড় জীবনঘাতি রূপ ধারণ করে। গ্রীষ্ম ঋতুর সঙ্গে হাত ধরাধরি করে এ ঝড়ের আগমন ঘটে। কালবৈশাখীর বায়ুর গড় গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিমি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিমি-এর বেশিও হতে পারে। কালবৈশাখীর স্থায়িত্বকাল স্বল্পতর, তবে কখনও কখনও এ ঝড় এক ঘণ্টারও বেশিকাল স্থায়ী হয়। এই সময়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, আসাম, বিহার, ছত্রিশগঢ় ও ঝাড়খন্দে প্রায়ই বজ্রবৃষ্টি হয়। কালবৈশাখীর সময়ে যেকোন প্রকার বায়জান চালানো বিপদজনক। বিমানচালকেরা কালবৈশাখী ঝড়কে এড়িয়ে চলে। যদিও কালবৈশাখীর সময়কার বৃষ্টিপাত বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার ধান, পাট এবং আসামের চা চাষের জন্য উপকারী ভূমিকা পালন করে।

পরিচ্ছেদসমূহ

১ নামকরণ

২ কালবৈশাখীর কারণ

৩ কালবৈশাখীর জীবনচক্র

৪ তথ্যসূত্র এর

নামকরণ

কাল শব্দের অর্থ ধ্বংস এবং বৈশাখ মাসে উৎপত্তি হয় বলে একে কালবৈশাখী নামে অভিহিত করা হয়। গ্রীষ্মকালে বা এপ্রিল – মে মাসে বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে মাঝে মধ্যে বিকালের দিকে বজ্রবিদ্যুৎসহ যে প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি হয় তাকে কালবৈশাখী বলে। কালবৈশাখী ঝড় উত্তর – দিক থেকে প্রবাহিত হয় বলে একে ইংরেজিতে নরওয়েস্টার বলা হয়।

কালবৈশাখীর কারণ

এই অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠস্থ অত্যধিক গরম হলে বাতাস হালকা ও অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। উত্তপ্ত হালকা বাতাস সোজা উপরে উঠে শীতল হয়ে কিউমুলাস মেঘ সৃষ্টি করে। বায়ুমন্ডলের অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে কিউমুলাস মেঘ উল্লম্বভাবে কিউমুলোনিম্বাস নামক কালো মেঘ গঠন করে এবং পরবর্তী সময়ে বজ্রঝড়ের সৃষ্টি করে। সাধারণ ঝড়ের সংগে এই ঝড়ের প্রধান পার্থক্য হচ্ছে এ ঝড়ের সঙ্গে সবসময়ই বিদ্যুৎ চমকায় ও বজ্রপাত হয়।

কালবৈশাখীর জীবনচক্র

কালবৈশাখীর জীবনচক্রকে তিনটি ধাপে ভাগ করা যায়। ধাপগুলি ঊর্ধগামী অথবা নিম্নগামী বায়ুস্রোতের মাত্রা এবং গতিবিধি দ্বারা নির্ণীত হয়ে থাকে। কালবৈশাখীর পর্যায়গুলি হচ্ছে:

কিউমুলাস বা ঘনীপূঞ্জীভবন পর্যায়,

পূর্ণতা পর্যায় এবং

বিচ্ছুরণ পর্যায়।

একটি কালবৈশাখী পূর্ণতা লাভের ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর এর তীব্রতা হ্রাস পেতে শুরু করে বিচ্ছুরণ পর্যায়ে প্রবেশ করে। অতি দ্রুত হারে তাপমাত্রা হ্রাস, মেঘে প্রচুর জলীয় বাষ্পের উপস্থিতি এবং বায়ুর পুঞ্জীভূত ঊর্ধ্বচলনের দরুণ কালবৈশাখীর সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হয়ে থাকে, শিলাবৃষ্টি অতিরিক্ত হলে ফসলের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে।

Similar questions