৩। (ক) কাকে বজ্রপাত বলে ? (খ) বজ্রপাত হলে কী করতে হবে তা বর্ণনা করাে। (গ) বজ্রপাতের সময় কী করা যাবে না তা লেখাে। ৪। (ক) ভূমিকম্প কেন হয়? (খ) ভূমিকম্প হলে কী করতে হবে? (গ) ভূমিকম্পের সময় কী কড়া যাবে না, তা লেখাে।
Answers
Answer:
৩।
(ক) তড়িতাহিত মেঘে যদি তড়িতের পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে তা তড়িৎক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীতে চলে আসে। একে বজ্রপাত বলে
(খ) বজ্রপাত হলে আমাদের যা যা করা দরকার তা হলো -
১. সবার প্রথমে আমাদের বাড়িতে ঢুকে পড়তে হবে।
২. বাড়ির সমস্ত ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী যেমন টিভি, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি সুইচ বোর্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে।
৩. কোন কারণে রাস্তায় আটকে পড়লে একটি আস্তানার নিচে আশ্রয় নিতে হবে।
(গ) বজ্রপাতের সময় যা যা কাজ করা যাবে না তা হলো -
১. সুইচ বোর্ডে হাত দেওয়া যাবেনা।
২. মোবাইলে হাত দেওয়া যাবেনা।
৩. বাজ পড়ার সময় মাঠে থাকা যাবেনা।
৪. বজ্রপাতের সময় গাছের তলায় আশ্রয় নেওয়া যাবেনা।
৪।
(ক) ভূ-অভ্যন্তরে স্থিত গ্যাস যখন ভূ-পৃষ্ঠের ফাটল বা আগ্নেয়গিরির মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে তখন সেই গ্যাসের অবস্থানটি ফাঁকা হয়ে পড়ে আর পৃথিবীর উপরের তলের চাপ ওই ফাঁকা স্থানে দেবে গিয়ে ভারসাম্য বজায় রাখে। তখনই ভূ-পৃষ্ঠে প্রবল কম্পনের অনুভব হয় যা ভূমিকম্প নামে পরিচিত।
(খ) ভূমিকম্প শুরু হলে মাটিতে হামাগুড়ি দিয়ে বসে পড়ুন। শক্ত-মজবুত কোনো আসবাবের নিচে ঢুকে যান। আমাদের দেহের মধ্যে মাথা হলো সবচেয়ে নমনীয় অঙ্গ, আসবাবের আশ্রয় না পেলে হাত দিয়ে মাথা রক্ষা করুন। ধ্বংসস্তুপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে মাথা ও গলা হাত দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
Hope it will help you.
Mark me as a brainlist answer.
Thank You.