India Languages, asked by SPECTREGREEN, 15 hours ago

জন্মভূমি রক্ষার জন্য যে মৃত্যুকে ভয় পায় ?


নির্দেশক বাক্যে পরিবর্তন করো​

Answers

Answered by 9967938201
1

Answer:

২০২১ সালের শুরুতে জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ভারতে কোভিড-১৯-এর নতুন সংক্রমণের দৈনিক সংখ্যা ছিল ১৫০০০-এর কিছু কম। যদিও শীঘ্রই সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং ৭ এপ্রিল দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ১,২৬,২৬০-এ পৌঁছয়। প্রথম বারের জন্য ক্রমান্বয়ে সাত দিনে সংক্রমণের দৈনিক গড় ১,০০,০০০ ছাড়িয়ে যায়।[১] তত দিনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, ভারতে কোভিড-১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউ প্রথম ঢেউয়ের থেকে অনেক বেশি ভয়ংকর আকার ধারণ করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংক্রমণ ও মৃত্যুর ক্রমবর্ধমান হার বিশ্ব জুড়ে সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। গণ অন্ত্যেষ্টির ছবিই হোক বা বিনামূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়ার জন্য মন্দির চত্বরে মানুষের সুদীর্ঘ সারিবদ্ধ দৃশ্য- এ সবই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব জুড়ে।

২০২১ সালের শুরুতে জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ভারতে কোভিড-১৯-এর নতুন সংক্রমণের দৈনিক সংখ্যা ছিল ১৫০০০-এর কিছু কম। যদিও শীঘ্রই সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং ৭ এপ্রিল দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ১,২৬,২৬০-এ পৌঁছয়। প্রথম বারের জন্য ক্রমান্বয়ে সাত দিনে সংক্রমণের দৈনিক গড় ১,০০,০০০ ছাড়িয়ে যায়।[১] তত দিনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, ভারতে কোভিড-১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউ প্রথম ঢেউয়ের থেকে অনেক বেশি ভয়ংকর আকার ধারণ করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংক্রমণ ও মৃত্যুর ক্রমবর্ধমান হার বিশ্ব জুড়ে সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। গণ অন্ত্যেষ্টির ছবিই হোক বা বিনামূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়ার জন্য মন্দির চত্বরে মানুষের সুদীর্ঘ সারিবদ্ধ দৃশ্য- এ সবই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব জুড়ে।এই পরিস্থিতির দু’মাস পরে, যখন ভারতের বড় শহরগুলিতে সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশই নিম্নগামী, ঠিক তখনই দেশের গ্রামীণ জেলাগুলিতে রোজ হু হু করে বেড়ে চলেছে সংক্রমিতের সংখ্যা। এবং সংক্রমণের নিরিখে এগিয়ে আছে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কেরলের মতো রাজ্যগুলি (দ্রষ্টব্য: চিত্র ১)। ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের এক রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে দেশে রোজ নতুন সংক্রমণের ৫০% ঘটেছে গ্রামীণ জেলাগুলিতে।[২] মহারাষ্ট্রের অমরাবতীর গ্রামীণ অঞ্চলগুলি বিপুল সংখ্যক নতুন সংক্রমণের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।[৩] একই রাজ্যে অবস্থিত নাগপুরের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিরও একই অবস্থা। কোভিড-১৯ সংক্রমণে হরিয়ানায় মোট মৃত্যুর ৩৫% হয়েছে গ্রামাঞ্চলে। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক মৃত্যু ঘটেছে হিসারে (২৫৮), তার ঠিক পরেই রয়েছে ভিওয়ানি (২১৭), ফতেহাবাদ (১৫৯) এবং কারনাল (১৫০)[৪]। করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে গুজরাটের গ্রামাঞ্চলেও।[৫] ১৩,০০০ জনসংখ্যা বিশিষ্ট গুজরাটের চোগাত গ্রামে কুড়ি দিনের মধ্যে ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারতের দুটি অন্যতম বৃহৎ ও জনবহুল রাজ্য উত্তর প্রদেশ ও বিহারের গ্রামাঞ্চলেও কোভিড-১৯ সংক্রমণের হারের সুতীব্র বৃদ্ধি লক্ষ করা গেছে।[ক]

২০২১ সালের শুরুতে জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ভারতে কোভিড-১৯-এর নতুন সংক্রমণের দৈনিক সংখ্যা ছিল ১৫০০০-এর কিছু কম। যদিও শীঘ্রই সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং ৭ এপ্রিল দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ১,২৬,২৬০-এ পৌঁছয়। প্রথম বারের জন্য ক্রমান্বয়ে সাত দিনে সংক্রমণের দৈনিক গড় ১,০০,০০০ ছাড়িয়ে যায়।[১] তত দিনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, ভারতে কোভিড-১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউ প্রথম ঢেউয়ের থেকে অনেক বেশি ভয়ংকর আকার ধারণ করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংক্রমণ ও মৃত্যুর ক্রমবর্ধমান হার বিশ্ব জুড়ে সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। গণ অন্ত্যেষ্টির ছবিই হোক বা বিনামূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়ার জন্য মন্দির চত্বরে মানুষের সুদীর্ঘ সারিবদ্ধ দৃশ্য- এ সবই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব জুড়ে।এই পরিস্থিতির দু’মাস পরে, যখন ভারতের বড় শহরগুলিতে সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশই নিম্নগামী, ঠিক তখনই দেশের গ্রামীণ জেলাগুলিতে রোজ হু হু করে বেড়ে চলেছে সংক্রমিতের সংখ্যা। এবং সংক্রমণের নিরিখে এগিয়ে আছে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কেরলের মতো রাজ্যগুলি (দ্রষ্টব্য: চিত্র ১)। ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের এক রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে দেশে রোজ নতুন সংক্রমণের ৫০% ঘটেছে গ্রামীণ জেলাগুলিতে।[২] মহারাষ্ট্রের অমরাবতীর গ্রামীণ অঞ্চলগুলি বিপুল সংখ্যক নতুন সংক্রমণের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।[৩] একই রাজ্যে অবস্থিত নাগপুরের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিরও একই অবস্থা। কোভিড-১৯ সংক্রমণে হরিয়ানায় মোট মৃত্যুর ৩৫% হয়েছে গ্রামাঞ্চলে। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক মৃত্যু ঘটেছে হিসারে (২৫৮), তার ঠিক পরেই রয়েছে ভিওয়ানি (২১৭), ফতেহাবাদ (১৫৯) এবং কারনাল (১৫০)[৪]। করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে গুজরাটের গ্রামাঞ্চলেও।[৫] ১৩,০০০ জনসংখ্যা বিশিষ্ট গুজরাটের চোগাত গ্রামে কুড়ি দিনের মধ্যে ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারতের দুটি অন্যতম বৃহৎ ও জনবহুল রাজ্য উত্তর প্রদেশ ও বিহারের গ্রামাঞ্চলেও কোভিড-১৯ সংক্রমণের হারের সুতীব্র বৃদ্ধি লক্ষ করা গেছে।[ক]ভারতে গ্রামীণ জেলাগুলিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সঠিক সংখ্যা সরকারি পরিসংখ্যানের চেয়ে অনেকটাই বেশি হতে পারে- এর দুটি প্রধান কারণ হল কোভিড পরীক্ষার নিম্ন হার[৬] এবং সংক্রমিত ব্যক্তির পরীক্ষা করানোয় দ্বিধা।[৭] ভারতের গ্রামাঞ্চলগুলিতে চিকিৎসা পরিষেবার যে করুণ দশা, তাতে বছরের শুরুতে বড় শহরগুলির গড়ে তোলা প্রতিরোধের তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় অতিমারির ঢেউ রোধ করা আগামী দিনে কঠিনতর

Explanation:

please thanks my answer.

Similar questions