চন্দ্ৰবিন্দুৰ (ঁ) ব্যৱহাৰৰ নীতিসমূহ লিখা।
Answers
Answer:The seven Fundamental Principles provide an ethical, operational and institutional framework for the work of the Red Cross and Red Crescent Movement around the world. They are at the core of the Movement's approach to helping people in need during armed conflict, natural disasters and other emergencies.
Humanity
The International Red Cross and Red Crescent Movement, born of a desire to bring assistance without discrimination to the wounded on the battlefield, endeavours, in its international and national capacity, to prevent and alleviate human suffering wherever it may be found. Its purpose is to protect life and health and to ensure respect for the human being. It promotes mutual understanding, friendship, cooperation and lasting peace amongst all peoples.
Impartiality
It makes no discrimination as to nationality, race, religious beliefs, class or political opinions. It endeavours to relieve the suffering of individuals, being guided solely by their needs, and to give priority to the most urgent cases of distress.
Neutrality
In order to continue to enjoy the confidence of all, the Movement may not take sides in hostilities or engage at any time in controversies of a political, racial, religious or ideological nature.
Independence
The Movement is independent. The National Societies, while auxiliaries in the humanitarian services of their governments and subject to the laws of their respective countries, must always maintain their autonomy so that they may be able at all times to act in accordance with the principles of the Movement.
Voluntary service
It is a voluntary relief movement not prompted in any manner by desire for gain.
Unity
There can be only one Red Cross or one Red Crescent Society in anyone country. It must be open to all. It must carry on its humanitarian work throughout its territory.
Universality
The International Red Cross and Red Crescent Movement, in which all Societies have equal status and share equal responsibilities and duties in helping each other, is worldwide.
Explanation: SEE IF U NEED IN BENGALI THEN HERE IT IS
সাতটি মৌলিক নীতি সারা বিশ্বে রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনের কাজের জন্য একটি নৈতিক, কর্মক্ষম এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো প্রদান করে। তারা সশস্ত্র সংঘাত, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং অন্যান্য জরুরী পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে লোকেদের সাহায্য করার জন্য আন্দোলনের পদ্ধতির মূলে রয়েছে।
মানবতা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলন, যুদ্ধক্ষেত্রে আহতদের জন্য বৈষম্য ছাড়াই সহায়তা আনার আকাঙ্ক্ষা থেকে জন্মগ্রহণ করে, তার আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় ক্ষমতায়, যেখানেই এটি পাওয়া যায় মানুষের দুর্ভোগ প্রতিরোধ এবং উপশম করার চেষ্টা করে। এর উদ্দেশ্য জীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষা করা এবং মানুষের সম্মান নিশ্চিত করা। এটি সকল মানুষের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব, সহযোগিতা এবং স্থায়ী শান্তির প্রচার করে।
নিরপেক্ষতা
এটি জাতীয়তা, জাতি, ধর্মীয় বিশ্বাস, শ্রেণী বা রাজনৈতিক মতামত হিসাবে কোন বৈষম্য করে না। এটি ব্যক্তিদের দুঃখকষ্ট থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে, শুধুমাত্র তাদের প্রয়োজন অনুসারে পরিচালিত হয় এবং সঙ্কটের সবচেয়ে জরুরী ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়।
নিরপেক্ষতা
সকলের আস্থা উপভোগ করার জন্য, আন্দোলন রাজনৈতিক, জাতিগত, ধর্মীয় বা আদর্শগত প্রকৃতির বিতর্কে কোনো সময় শত্রুতার পক্ষ নিতে পারে না বা জড়িত হতে পারে না।
স্বাধীনতা
আন্দোলন স্বাধীন। ন্যাশনাল সোসাইটিগুলি, তাদের সরকারের মানবিক পরিষেবাগুলিতে সহায়ক এবং তাদের নিজ নিজ দেশের আইনের অধীন থাকাকালীন, সর্বদা তাদের স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখতে হবে যাতে তারা সর্বদা আন্দোলনের নীতি অনুসারে কাজ করতে সক্ষম হয়।
স্বেচ্ছাসেবী সেবা
এটি একটি স্বেচ্ছাসেবী ত্রাণ আন্দোলন যা লাভের আকাঙ্ক্ষা দ্বারা কোন উপায়ে প্ররোচিত হয় না।
ঐক্য
যেকোনো দেশে একটি মাত্র রেড ক্রস বা একটি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি থাকতে পারে। এটা সবার জন্য উন্মুক্ত হতে হবে। এটি অবশ্যই তার অঞ্চল জুড়ে মানবিক কাজ চালিয়ে যাবে।
সর্বজনীনতা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলন, যেখানে সমস্ত সমাজের সমান মর্যাদা রয়েছে এবং একে অপরকে সাহায্য করার জন্য সমান দায়িত্ব ও কর্তব্য ভাগ করে নেয়, বিশ্বব্যাপী।
ANSWER :
চন্দ্ৰবিন্দু (ঁ) অসমীয়া বৰ্ণমালাৰ এটা অপৰিহাৰ্য ধ্বনি। ই স্বৰৰ অনুনাসিকতা বুজায় । ই সদায় স্বৰবৰ্ণৰ লগতহে ব্যৱহাৰ হয় । স্বৰৰ নাসিক্য উচ্চাৰণ হ'লে, সি প্ৰায়ে চন্দ্ৰবিন্দু হৈ ব্যঞ্জনটোত লাগি থকা স্বৰৰ ওপৰলৈ যায় । চন্দ্রবিন্দু লগা স্বৰবোৰৰ উচ্চাৰণত হাঁওফাঁওৰ পৰা ওলোৱা বায়ুপ্ৰৱাহ আধা মুখেদি আৰু আধা নাকেদি ওলায়। চন্দ্ৰবিন্দুৱে শব্দৰ অৰ্থগত পার্থক্যও নিৰ্দেশ কৰে।
চন্দ্ৰবিন্দুৰ (ঁ) ব্যৱহাৰৰ নীতিসমূহ তলত উল্লেখ কৰা হ'ল :-
- ১) অধিকাংশ অসমীয়া ভাষাৰ তদ্ভৱ শব্দত মূলতঃ সংস্কৃত শব্দত থকাং, ঙ, ঞ, ণ, ন আৰু ম নাসিক্য ধ্বনিৰ পৰিৱৰ্তিত ৰূপ হিচাপে চন্দ্ৰবিন্দু ব্যৱহাৰ হয় । যেনে, বংস (বাঁহ), অঙ্ক (আঁক); পঞ্চ(পাঁচ) ইত্যাদি ।
- ২) বৰ্তমান আৰু অতীতকালৰ প্ৰথম পুৰুষৰ সকলো ক্রিয়াপদত পুৰুষবাচক বা ক্রিয়াবিভক্তি '–ওঁ’ অপৰিহাৰ্য। যেনে : (গীত) গাওঁ, পঢ়োঁ, কৰিছোঁ, খালোঁ, পঢ়িলোঁ, পঢ়িছিলোঁ আদি। সম্ভাৱ্য ভূতকালৰ '–হেঁতেন' পৰসৰ্গতো '–হেঁ' (হ + এঁ)ৰ ওপৰত চন্দ্ৰবিন্দু অপৰিহাৰ্য।
- ৩) নামপদৰ বহুবচন বুজোৱা ‘হঁত’ আৰু ক্ৰিয়াপদৰ বহুবচন বুজোৱা '–হঁক' প্রত্যয়তো চন্দ্ৰবিন্দুৰ ব্যৱহাৰ অপৰিহাৰ্য। যেনে : মাহঁত, সিহঁত, তহঁত, যোৱাহঁক, কৰিবিহঁক আদি।
- ৪) ক্ৰিয়াৰ অসমাপিকা ৰূপ গঠন কৰা '–ওঁতে' আৰু '–ওঁতা' প্ৰত্যয়তো চন্দ্ৰবিন্দুৰ ব্যৱহাৰ কৰিব লাগে। যেনে : কৰোঁতে, পঢ়োঁতে, যাওঁতে আদি আৰু কৰোঁতা, পঢ়োঁতা, যাওঁতা আদি।
- ৫) স্বর্গীয় বা মৃত বুজাবলৈ মৃত্যু হোৱা ব্যক্তিৰ নামৰ আগত চন্দ্ৰবিন্দু ব্যৱহাৰ কৰা হয়। যেনে : ঁচন্দ্রপ্রসাদ শইকীয়া ।
- ৬) মূল সংস্কৃতত নথকা সত্ত্বেও স্বতঃস্ফূর্ত অর্থাৎ আপোনা-আপুনি হোৱা নাসিক্যিভৱনৰ বাবে কিছুমান তদ্ভৱ শব্দত চন্দ্ৰবিন্দুৰ ব্যৱহাৰ অৱশ্যেই কৰিব লাগে। যেনে : সঁচা (সত্য), আঁহত (অশ্বখ), আঁঠু (অস্থিবৎ) আদি ।