History, asked by lakshmibiswas612, 1 day ago

বর্ষণমুখর বাংলা এই বিষয়ে ১00টি শব্দে অনুচ্ছেদ রচনা ​

Answers

Answered by syed2020ashaels
0

Essay on Rainy Bengal

Among the other seasons, the rainy season is distinctive. Thus, the rainy season was linked to the "Kshatriya" by our global poet Rabindranath. The time of year is very comparable to a soldier's arrival. It engulfs the entire sky in a dark cloud, and thunderous lightning like the slashing of its swords.

It arrives in regal splendor. It is referred to be the Bengali rainy season's second season. It appears with kingly gravity all throughout Bengal. It begins right as summer is coming to an end. The monsoon brings rain to Bengal. Southwest wind is currently blowing across the Bay of Bengal and the Indian Ocean. So it takes in a lot of moisture. Rainfall results from the moisture's transformation into clouds. During the summer, people are outside all day, sweating. Even their ability to sleep soundly at night is lacking. The streams, ponds, and rivers dry up. As the sky generously pours down rain, people sigh in relief.

Bengal's economy is mostly reliant on agriculture. Most of the agricultural lands are irrigated by farmers using rainfall. Ample and timely rainfall guarantees a large crop yield, especially of paddy and jut.

Additionally, a variety of social festivities including "Rathjatra," "Janmashtami," and "Varshamangal" are celebrated in Bengal at this time with tremendous fanfare. The rainy season's tale does not have a happy and joyful conclusion. For regular people, it is a significant difficulty and nuisance. Almost annually, heavy rains lead to severe floods that seriously harm livestock, crops, and other items. A lot of people pass away. because the season is when illnesses like cholera and malaria spread. Outdoor projects almost come to a close.

Learn more here

https://brainly.in/question/25718125

#SPJ1

Answered by sayannandi8274
0

Answer:

বর্ষণমুখর দিন

শ্রাবণ মাস ঘন কালো মেঘে ঢাকা । সারা দিন অবিরাম বৃষ্টি। কখনো থেমে থেমে আবার কখনো

অঝোর ধারায় বৃষ্টি নামে। মনে হয় যেন বৃষ্টির মহোৎসব চলছে। দিনের আলো স্নান হয়ে যায়। মাঝে মাঝে বিদ্যুতের ঝলকে চারদিক উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। আকাশের গুড়ুম ডুম বজ্রনিনাদ ধ্বনিত হয়। মানুষ আটকা পড়ে গৃহকোণে, তবে মন চলে যায় সুদুরের অচিনপুরে। বাতাসের চকিত ঝাপটায় বৃষ্টির নাচন শুরু হয়। মানব-মনে আনন্দ-বেদনার স্মৃতিগুলো জেগে ওঠে। বৃষ্টির রিমঝিম শব্দে মনের গভীরে বেদনার বিষন্ন সুর ঝংকৃত হয়। বাইরে প্রকৃতির জগতে নতুন রূপ বিরাজ করে। গাছের পাতায় ফোটা ফোটা বৃষ্টির টুপটাপ শব্দ প্রকৃতির গায়ে শিহরন তোলে। একটানা বৃষ্টিতে নদী-নালা, খাল-বিল, মাঠঘাট ভেসে একাকার হয়ে যায়। অতি জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হয় না। দাওয়ায় বসে কিংবা ঘরের জানালা দিয়ে মানুষ বর্ষা-প্রকৃতির রূপের খেলা দেখে। কৃষকের গোয়ালে বাধা গরুগুলো মাঝে মাঝে হাম্বা রবে ডেকে ওঠে। কৃষক ছুটে যায় এবং খড়ের গাদা থেকে খড় এনে ওদের ক্ষুধা নিবৃত্তির চেষ্টা করে। গৃহিণীরা ব্যস্ত থাকে ঘর কন্নার কাজে। সকাল থেকে দুপুর আবার দুপুর গড়িয়ে বিকাল- এমনি করে সময় এগিয়ে চলে। কাজকর্মে স্থবিরতা, কর্মহীনতা, অলসতা আর গভীর ভাব-তন্ময়তার মধ্য দিয়ে মানুষের সময় কাটে। সারা দিন সূর্যের মুখ দেখা যায় না। শহরের রাস্তাঘাটে যানবাহনের চলাচল খুব কমে যায়। অধিকাংশ গাড়ি হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে। শিক্ষার্থীদের স্কুলকলেজে যাতায়াতে কষ্ট হয়। যারা জরুরি প্রয়োজনে রাস্তায় বের হয় তাদের ছাতা ছাড়া চলে না। কেউ কেউ রেইনকোট গায়ে জড়িয়ে অতি প্রয়োজনীয় কাজ সেরে আবার ঘরে ফিরে আসে। বর্ষণমুখর দিনে গ্রাম ও শহরের রূপ কিছুটা ভিন্ন হলেও উভয় ক্ষেত্রেই কর্মে স্থবিরতা নেমে আসে। মানুষ আপন মনে কী যেন একটা কিছুর অভাব বা অতৃপ্তি অনুভব করে। আর এই চাওয়া-পাওয়ার অতৃপ্তি ও একটানা বৃষ্টির মধ্য দিয়ে এক সময় দিনের ম্লান আলো সন্ধ্যার অন্ধকারে মুখ লুকায়।

Similar questions