কে কোন ঘটনাকে Almost revolution বলেছিল?
Answers
Answered by
1
১. শিবিরের পাঠ্যসূচীতে আছে বইটা (ফুল স্টপ)
২. বইটা পড়তে পড়তে আমার মনে হচ্ছিল এটা কি উপন্যাস না non-fiction? লেখার স্টাইলটাই উপন্যাসের মত। তবে ডোকুমেন্ট আর ছবি দেখে মানলাম যে এটা উপন্যাস না।
৩. ফারুক গংদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে লেখক বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের জাস্টিফাই করেছেন বলে মনে হল। শেখ খুব খারাপ, তাঁকে না মেরে কোন উপায় ছিলনা। ;)
প্রথম অভ্যুত্থান অংশে যেটা আছে সেটার একটা অংশ উল্লেখ না করলে নয়। বঙ্গবন্ধু নাকি পাকিস্তানের সাথে সুসম্পর্ক রাখার মৌখিক ইচ্ছা পোষন করে এসেছিলেন। '৭২ এর জানুয়ারিতেই লেখককে একথা উনি বলেছিলেন।
মিথ্যা কথা।
৪. এম. এ. হামিদের সাথে সাক্ষাৎকারে ফারুক বলেছিল, দেখুন আমরা কিন্তু সবাইকে একই কথা বলেছিলাম। অ্যান্থনি একটা মিথ্যাবাদী। আন্ধা হাফিজ-টাফিজ কত গল্প ফেঁদেছে।
[অ্যান্থনি সম্ভবত সবারই সাক্ষাৎকারই রেকর্ড করেছিল। :/ ]
৫. এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য বইয়ে বেশ কিছু তথ্য আছে লেখক সম্পর্কে।
অ্যান্থনি সোনালী ব্যাংক থেকে ২০ হাজার পাউন্ড ঋণ নিয়েছিলেন কিন্তু ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানায়। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তাকে এই অর্থ দেয়া হয়েছিল এবং সে বলেছিল, তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই অর্থ দেয়া হয়েছে।
এরশাদ সরকারের মদদে এই বই লেখা হয়েছে। এখানে থাকা মঞ্জুর এবং শওকতের মধ্যে যে ষড়যন্ত্রের আভাস দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এবং এসব ভুলে ভরা তথ্য অ্যান্থনিকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সরবরাহ করে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা।
৬. এরশাদ ১৫ অগাস্টের পর দেশে চলে এসেছিল। জিয়া তার এ কাজের তিরস্কার করেছিল এবং বঙ্গভবনে যেতে নিষেধ করেছিল। কিন্তু এরশাদ বঙ্গভবনে ফারুক-রশিদদের সাথে সাক্ষাৎ করে এসেছিল। আশ্চর্যজনকভাবে এই তথ্যটা বইয়ে নেই।
৭. লেখকের দাবী মঞ্জুর মেধাবী অফিসারদের তার অধীনে আনেন। কিন্তু এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য বই অনুসারে এরশাদই তাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে বদলী করে দিয়েছিল। মঈনুল হোসেনের মতে মঞ্জুর মোটেই জিয়া হত্যায় জড়িত ছিলেন না। এরশাদই এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছিল। :/
৮. লেখকের মতে শাফায়েত জামিল আর খালেদ মোশাররফ জানতেন চার নেতার হত্যাকান্ডের ব্যাপারে। তখনও কিন্তু ফারুক গং দেশে। তারমানে তার বক্তব্য হচ্ছে খালেদ মোশাররফ জেনেও যেতে দিয়েছিলেন। ওয়েল, আসলেই কি? মনে তো হয়না।
২. বইটা পড়তে পড়তে আমার মনে হচ্ছিল এটা কি উপন্যাস না non-fiction? লেখার স্টাইলটাই উপন্যাসের মত। তবে ডোকুমেন্ট আর ছবি দেখে মানলাম যে এটা উপন্যাস না।
৩. ফারুক গংদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে লেখক বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের জাস্টিফাই করেছেন বলে মনে হল। শেখ খুব খারাপ, তাঁকে না মেরে কোন উপায় ছিলনা। ;)
প্রথম অভ্যুত্থান অংশে যেটা আছে সেটার একটা অংশ উল্লেখ না করলে নয়। বঙ্গবন্ধু নাকি পাকিস্তানের সাথে সুসম্পর্ক রাখার মৌখিক ইচ্ছা পোষন করে এসেছিলেন। '৭২ এর জানুয়ারিতেই লেখককে একথা উনি বলেছিলেন।
মিথ্যা কথা।
৪. এম. এ. হামিদের সাথে সাক্ষাৎকারে ফারুক বলেছিল, দেখুন আমরা কিন্তু সবাইকে একই কথা বলেছিলাম। অ্যান্থনি একটা মিথ্যাবাদী। আন্ধা হাফিজ-টাফিজ কত গল্প ফেঁদেছে।
[অ্যান্থনি সম্ভবত সবারই সাক্ষাৎকারই রেকর্ড করেছিল। :/ ]
৫. এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য বইয়ে বেশ কিছু তথ্য আছে লেখক সম্পর্কে।
অ্যান্থনি সোনালী ব্যাংক থেকে ২০ হাজার পাউন্ড ঋণ নিয়েছিলেন কিন্তু ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানায়। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তাকে এই অর্থ দেয়া হয়েছিল এবং সে বলেছিল, তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই অর্থ দেয়া হয়েছে।
এরশাদ সরকারের মদদে এই বই লেখা হয়েছে। এখানে থাকা মঞ্জুর এবং শওকতের মধ্যে যে ষড়যন্ত্রের আভাস দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এবং এসব ভুলে ভরা তথ্য অ্যান্থনিকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সরবরাহ করে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা।
৬. এরশাদ ১৫ অগাস্টের পর দেশে চলে এসেছিল। জিয়া তার এ কাজের তিরস্কার করেছিল এবং বঙ্গভবনে যেতে নিষেধ করেছিল। কিন্তু এরশাদ বঙ্গভবনে ফারুক-রশিদদের সাথে সাক্ষাৎ করে এসেছিল। আশ্চর্যজনকভাবে এই তথ্যটা বইয়ে নেই।
৭. লেখকের দাবী মঞ্জুর মেধাবী অফিসারদের তার অধীনে আনেন। কিন্তু এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য বই অনুসারে এরশাদই তাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে বদলী করে দিয়েছিল। মঈনুল হোসেনের মতে মঞ্জুর মোটেই জিয়া হত্যায় জড়িত ছিলেন না। এরশাদই এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছিল। :/
৮. লেখকের মতে শাফায়েত জামিল আর খালেদ মোশাররফ জানতেন চার নেতার হত্যাকান্ডের ব্যাপারে। তখনও কিন্তু ফারুক গং দেশে। তারমানে তার বক্তব্য হচ্ছে খালেদ মোশাররফ জেনেও যেতে দিয়েছিলেন। ওয়েল, আসলেই কি? মনে তো হয়না।
Answered by
2
shapan degupto I think
Similar questions