How to cultivate brinjal in field in bengali. ....
Answers
Answer:
it will not grow there because of the land area it needed
Answer:
বেগুন সবজি হিসেবে সুস্বাদু। এর পুষ্টিগুণও মন্দ নয়। প্রায় সারা বছরই চাষ করা যায় এই সবজি। দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আর্থিক স্বচ্ছলতা আনা সম্ভব। তাহলে আসুন জেনে নেই বেগুন চাষের নিয়ম-
মাটিসব মাটিতেই বেগুন জন্মে। তবে দো-আঁশ, এটেল দো-আঁশ ও পলিমাটি বেশি উপকারী। এছাড়া শীতকালে ফলন বেশি হয়।
রোপণপ্রথমে বীজতলায় চারা তৈরি করে নিন। এরপর ৫-৬ সপ্তাহ বয়সের চারা ৭৫ সেন্টিমিটার দূরত্বে সারি করে ৬০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে লাগাতে হয়। গাছের আকার অনুযায়ী দূরত্ব ১০-১৫ সেন্টিমিটার কম-বেশি করা যায়।
সময়মাঘ-ফাল্গুন মাসে গ্রীষ্মকালীন, বৈশাখ মাসে বর্ষাকালীন, ভাদ্র-আশ্বিন মাসে শীতকালীন ফসলের জন্য চারা রোপণ করতে হয়।
সারপ্রতি হেক্টর জমিতে ৩৭০-৩৮০ কেজি ইউরিয়া, ১৪৫-১৫৫ কেজি টিএসপি, ২৪০-২৬০ কেজি এমপি এবং ৮-১২ টন গোবর প্রয়োগ করতে হবে।
প্রয়োগঅর্ধেক গোবর সার জমি তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হয়। বাকি অর্ধেক গোবর, সম্পূর্ণ টিএসপি এবং এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও এমপি সার পিট তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হয়। বাকি ইউরিয়া ও এমপি সার ৩টি সমান কিস্তিতে রোপণের ২১-৩৫ ও ৫০ দিন পর প্রয়োগ করতে হয়।
পরিচর্যামাঝে মাঝে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হয়। শীতকালীন ও আগাম লাগানো বর্ষাকালীন বেগুনের জন্য প্রচুর পানি প্রয়োজন হয়। বেলে মাটিতে ১০-১৫ দিন পর সেচ দিতে হয়। বর্ষাকালীন ও বারোমাসী বেগুনের জন্য পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও করতে হয়।
ঢলে পড়াফিউজেরিয়াম নামক ছত্রাক দ্বারা এ রোগ হয়। গাছের গোড়া ও শেকড় বিবর্ণ হয়ে যায়। এ রোগ হলে পাতা নেতিয়ে পড়ে এবং গাছ ঢলে পড়ে। পরবর্তীতে গাছ মারা যায়।
প্রতিকারএ জন্য রোগ প্রতিরোধক জাত লাগাতে হবে। আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলতে হবে। আক্রান্ত জমিতে শস্য পরিক্রমা অনুসরণ করতে হবে।