India Languages, asked by Indianhax, 2 months ago

প্রতিবেদন - অনলাইন ক্লাসের সুবিধা

If you don't know the answer then don't tell but don't spam . ​


attitudegirl1222: thnx

Answers

Answered by attitudegirl1222
0

Explanation:

বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোসহ অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের পাঠদানের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছেন ইন্টারনেটকে। তবে সব স্তরের শিক্ষার্থীরা সমান সুবিধা পাচ্ছে কি না, সেটা নিয়ে আছে নানান কথা। শহুরে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের ডেট স্পিড পর্যাপ্ত পেলেও এক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে গ্রাম্য শিক্ষার্থীরা। আবার ইন্টারনেটের উচ্চমূল্য এবং স্মার্টফোন না থাকায় ব্যবধান দেখা যাচ্ছে বিত্তবান ও গরিব শিক্ষার্থীদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মন্তব্য তুলে ধরেছেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)-এর শিক্ষার্থী— যোবায়ের ইবনে আলীবাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার ভিত্তিতে অনলাইন ক্লাস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য আশীর্বাদ না হয়ে বোঝায় পরিণত হয়েছে। করোনার সময়ে সবার মধ্যেই অস্থিরতা, হতাশাসহ নানাবিধ মানসিক সমস্যা অনুভূত হচ্ছে; তারই মাঝে অনলাইন ক্লাস বিষফোড়া হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেটের করুণ হালের কারণে গ্রামে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করতেও পারছে না। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ক্যারিয়ার ও ভবিষ্যত্ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিচ্ছে। অনলাইন ক্লাসে একটা শ্রেণি উপকার পেলেও অন্য শ্রেণি অবহেলার শিকার হচ্ছে। অনলাইন ক্লাস সামাজিক ও আর্থসামাজিক বৈষম্যকে আরো প্রখরভাবে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।

—নাজমুস সাকিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

লেখাপড়া হয়ে পড়েছে

গতিহীন বৈশ্বিক মহামারির এই সময়ে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়াটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত ডাটা কেনা, ইন্টারনেট স্পিড, ওয়াইফাই থাকলেও লোডশেডিং ইত্যাদি রকমের সমস্যায় জরাজীর্ণ হয়েও এগিয়ে চলার খাতিরে করতে হচ্ছে অনলাইন ক্লাস। তবে পড়ালেখার গতি হারিয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। মোবাইল বা ল্যাপটপের টাইপিং স্পিড বাড়লেও খাতায় লেখা ভুলতে চলেছে ছাত্রসমাজ। শিক্ষক পড়া ধরার কোনো কারবার নেই, তাই নির্ধারিত সময়ে পড়া কমপ্লিট করারও নেই কোনো কারবার। কোর্স সম্পর্কিত কত প্রশ্ন যে বাফারিংয়ে উবে যায়, তা না হয় বাদ থাক। করোনা পরিস্থিতির পরও এই স্থিতিজড়তা কাটানো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

—মারযুকা মেহযাবিন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

ক্লাসের মাধ্যমে ক্লাসের চাহিদা

অপূর্ণ থেকে যাচ্ছে

করোনা ভাইরাসের কারণে অচল শিক্ষা কার্যক্রম সচল করতে শুরু হয়েছে অনলাইন ক্লাস। সেশনজটের জাঁতাকল থেকে মুক্তির নিমিত্তে পড়াশোনা পুষিয়ে নিতে নিঃসন্দেহে এটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তবে অনলাইন ক্লাসের প্রধান অন্তরায় ইন্টারনেটের মন্থর গতি। অনলাইন ক্লাস কারো জন্য আশীর্বাদ, কারো জন্য অভিশাপ। অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন সমস্যার কারণে ক্লাসে উপস্থিত হতে পারছে না। ফলে বড় একটা অংশ ক্লাস থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে ক্লাসের যথেষ্ট চাহিদা অপূর্ণই থেকে যাচ্ছে। পড়া বুঝতে না পারলে দুই-একজন প্রশ্ন করার সুযোগ পেলেও সিংহভাগ তা পাচ্ছে না। অনলাইন ক্লাসে তাত্ত্বিক জ্ঞান মিললেও ব্যবহারিক জ্ঞান থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি।

—আজাহার ইসলাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

ক্লাস নাকি অ্যাকাডেমিক

পড়ালেখা শিখছি?

করোনাকালীন লকডাউনে শিক্ষার্থীদের হাতে প্রচুর সময়। সময় থাকলে কী হবে, এই সময়কে যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা! অনলাইন ক্লাসের নানান জটিলতা, ইন্টারনেট ডাটা, নেটওয়ার্ক স্পিড ও টেকনোলজিক্যাল সমস্যা। সব মিলিয়ে একটা ঘোরের মধ্যে থাকতে হয় শিক্ষার্থীদের। দেশের শিক্ষার্থীরা এখনো ভার্চুয়াল সিস্টেমটাকে সিরিয়াসলি নিতে পারছে না। কারণ, পুরো দেশে এখনো নেটওয়ার্ক ও ভার্চুয়াল টেকনোলজি ব্যবহারের পরিবেশটা হয়ে ওঠেনি এবং আমরা ব্যবহারে অভ্যস্ত না। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও শিক্ষার্থীরা টেকনোলজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্র্যাকটিক্যাল শিক্ষাটা সম্পূর্ণভাবে পায়নি।

মো. বনি ইয়ামিন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

samaj toh kuchnhi aaya !!!!!


Indianhax: Nice copy paste ;)
Similar questions