Biology, asked by ashokharijan2025, 5 months ago

প্রতিবেদন রচনা -jolashoy বুজিয়ে বহুতল নির্মাণ চেষ্টার বিরুধে এলাকাবাসী

Answers

Answered by iranikhatun110
14

Answer:

জলাভূমি বুজিয়ে আবাসন নির্মাণের চেষ্টার অভিযোগ উঠল দুর্গাপুর পুরসভা লাগোয়া জেমুয়া পঞ্চায়েতের কালীগঞ্জে। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে যোগসাজস করে আবাসন নির্মাতারা এলাকার বহু জলাভূমি ভরাট করে আবাসন নির্মাণ করছেন বলে দুর্গাপুর-ফরিদপুর বিডিও-র কাছে অভিযোগ করেছেন পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা সিপিএমের শ্রীকান্ত বাউড়ি। বিডিও শুভ সিংহরায় অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।

গত কয়েক বছরে দুর্গাপুরে বহু কল-কারখানা, শপিংমল, মাল্টিপ্লেক্স, বেসরকারি নানা কলেজ, তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক গড়ে উঠেছে। কাজের সুবাদে বাইরে থেকে শহরে এসেছেন অনেকে। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে বহুতল নির্মাতারা নতুন-নতুন বহুতল গড়তে শুরু করেন। তার অধিকাংশই পুরসভার বাইরে পঞ্চায়েত এলাকায়। কারণ, পুর এলাকায় জমির দাম বেশি। বহুতল নির্মাণের অনুমোদন পাওয়াও সময় এবং খরচসাপেক্ষ। তুলনায় পঞ্চায়েত এলাকায় সহজে জেলা পরিষদ থেকে অনুমোদন মেলে। নির্মাণ খরচও তুলনায় কম। অথচ, একেবারেই পুরসভা লাগোয়া এই সব এলাকার সঙ্গে শহরাঞ্চলের বিশেষ ফারাক নেই। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল রোডের এক দিকে রয়েছে জেমুয়া পঞ্চায়েতের কালীগঞ্জ, শঙ্করপুর, টেটিখোলা, সপ্তর্ষি পার্ক, গোল্ডেন পার্ক, ইন্দো-আমেরিকান পার্কের মতো এলাকা। অন্য পাশে দুর্গাপুরের ২৭ নম্বর ওয়ার্ড। গত কয়েক বছরে ওই সব এলাকায় বেশ কিছু বহুতল গড়ে উঠেছে।

Answered by ananyaghose
2

রাজপুর-সোনারপুর, ১৫ এপ্রিল-নগরায়ণের চাপে পরিবেশ বিপন্ন হতে চলেছে। দক্ষিণ কলকাতার রাজপুরে বড়ো

বড়ো জলাশয় বুজিয়ে বহুতল নির্মাণের প্রবণতা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। দীর্ঘকাল থেকেই রাজপুর এলাকায় জলা বুজিয়ে বহুতল নির্মাণে প্রশাসনের

অসাধুচক্রের সঙ্গে একশ্রেণির প্রোমোটারের আঁতাত গড়ে উঠেছে। এঁরা স্থানীয় মানুষদের চোখে ধুলো দিয়ে বা টাকার লোভ দেখিয়ে সংকীর্ণ

স্বার্থ চরিতার্থ করতে অত্যন্ত সক্রিয়। কিন্তু একদল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ তাঁদের এই উদ্দেশ্যকে সফল হতে দিতে নারাজ। তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে এর

প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে সবুজ গাছপালা রক্ষার সঙ্গে সঙ্গে জলাশয় রক্ষা করাও জরুরি। এ বিষয়ে তাঁরা স্থানীয়

পুরসভার চেয়ারম্যান কমল গাঙ্গুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তিনি যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। প্রয়োজনে এলাকাবাসী আরও বৃহত্তর

আন্দোলনে যেতেও বদ্ধপরিকর।

রাজপুর-সোনারপুর, ১৫ এপ্রিল-নগরায়ণের চাপে পরিবেশ বিপন্ন হতে চলেছে। দক্ষিণ কলকাতার রাজপুরে বড়ো

বড়ো জলাশয় বুজিয়ে বহুতল নির্মাণের প্রবণতা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। দীর্ঘকাল থেকেই রাজপুর এলাকায় জলা বুজিয়ে বহুতল নির্মাণে প্রশাসনের

অসাধুচক্রের সঙ্গে একশ্রেণির প্রোমোটারের আঁতাত গড়ে উঠেছে। এঁরা স্থানীয় মানুষদের চোখে ধুলো দিয়ে বা টাকার লোভ দেখিয়ে সংকীর্ণ

স্বার্থ চরিতার্থ করতে অত্যন্ত সক্রিয়। কিন্তু একদল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ তাঁদের এই উদ্দেশ্যকে সফল হতে দিতে নারাজ। তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে এর

প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে সবুজ গাছপালা রক্ষার সঙ্গে সঙ্গে জলাশয় রক্ষা করাও জরুরি। এ বিষয়ে তাঁরা স্থানীয়

পুরসভার চেয়ারম্যান কমল গাঙ্গুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তিনি যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। প্রয়োজনে এলাকাবাসী আরও বৃহত্তর

আন্দোলনে যেতেও বদ্ধপরিকর।

Similar questions