Math, asked by bikram741156, 9 months ago

২. পশ্চিম বর্ধমান জেলার সদর শহরের নাম এবং সেটি কীসের জন্য বিখ্যাত ই খাে
Model Activity Task
আমাদের পরিবেশ
Class-V
নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :
১.
তরাই অঞ্চল সৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের নদীগুলির ভূমিকা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করাে।
‘অরণ্য সপ্তাহ পালন করা দরকার কেন ?
৪. বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে কী কী ক্ষতি হবে ?
৫. লুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণের কয়েকটি উপায় সম্বন্ধে লেখাে।​

Answers

Answered by ÚɢʟʏÐᴜᴄᴋʟɪɴɢ1
25

২. পশ্চিম বর্ধমান জেলার সদর শহরের নাম এবং সেটি কীসের জন্য বিখ্যাত ?

→পশ্চিম বর্ধমান জেলার সদর শহর আসানসোল।এটি পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ।কয়লাখনি,রেলের ডিভিশন অফিস ও (মূলত দুর্গাপুর) শিল্পাঞ্চলের জন্য বিখ্যাত।

১.তরাই অঞ্চল সৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের নদীগুলির ভূমিকা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করাে।

→উত্তরবঙ্গের তিস্তা, তোর্সা ,জলঢাকা, মহানন্দা, কালজানি প্রভৃতি নদীগুলি বরফ গলা জলের নদী। এরা পাহাড় থেকে পলি বয়ে নিয়ে আসে পাদদেশে।

তার সঙ্গে বালি, নুড়িপাথর বয়ে আনে।এইভাবে দার্জিলিং জলপাইগুড়ির দক্ষিণভাগ , কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুরের উত্তরভাগ জুড়ে স্যাঁতস্যাঁতে তরাই অঞ্চল সৃষ্টি হয়েছে।

৪. বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে কী কী ক্ষতি হবে ?

→খাবারে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করার ক্ষতি নিয়ে আলোচনা করেছেন ডা. মো. শাকিল মাহমুদ ও ডা. সাখাওয়াৎ হোসেন। ছবি : এনটিভি

অনেকেই বেশি ফসল পাবার আসায়, লোভে পড়ে জমিতে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করে। এতে কী ধরনের ক্ষতি হয়, এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩৪৮৩তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. মো. শাকিল মাহমুদ।

◍বর্তমানে মো. শাকিল মাহমুদ গণস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেলের বায়োক্যামেস্ট্রি ও পুষ্টি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত।

●প্রত্যেকটি প্রাণীর কিন্তু ডিএনএ/ আরএনএ রয়েছে। কীটনাশক কোষের মিউটেশন ঘটাতে পারে, পুষ্টিমান কমিয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত কীটনাশক কিন্তু খাদ্যের উপাদান নয়। এটি একটি কৃত্রিম উপাদান, যেটি পোকা-মাকড় থেকে খাদ্যকে রক্ষা করবে। যেই মাত্রায় দেওয়ার কথা আমার কৃষক সেটি দিচ্ছে না। এর জন্য খাদ্যের যে গুণগত মান, পুষ্টিগুণ সেটি থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। এ খাবারের মধ্যে যদি এখন জিনগত কোনো পরিবর্তন হয়, এর ভবিষৎ প্রভাব কিন্তু আমাদের মানবদেহে চলে আসবে। এখন দেখুন, অটিস্টিক শিশু বাড়ছে। এগুলো কিন্তু কীটনাশক থেকে শুরু হচ্ছে। একজন কৃষক সকালে কীটনাশক দেয়, বিকেলে এটি বাজারে নিয়ে আসছে।

৫. লুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণের কয়েকটি উপায় সম্বন্ধে লেখাে।

→গেঁড়ি -গুগলি থেকে শুঁটকি মাছ , সিউড়ির মোরব্বা থেকে তমলুকের গয়না বড়ি — বাংলার এই খাবারের সম্ভারকে তুলে ধরতে চাইছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার৷ ৩ থেকে ৫ নভেম্বর দিল্লিতে আয়োজিত হতে চলেছে ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া ফেস্টিভ্যাল৷

▧এই খাদ্য উত্সবে থাকছে রাজ্যের এই খাদ্যসম্ভার৷ ফ্রান্স , জার্মানি , ব্রিটেন , আমেরিকা , চিন , জাপান , পোল্যান্ড , সুইজারল্যান্ডের মতো বিশ্বের ১২১টি দেশ অংশ নেবে ওই খাদ্য উৎসবে৷ রাজ্যের কৃষি , কৃষি বিপণন , মত্স্য , প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন ছাড়াও দিল্লির ওই উৎসবে অংশ নেবে রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরও৷

◍মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে ইলিশ, ট্যাংরা, পার্শে, কই, চ্যাঙস, ভেটকি, কোবিয়া, প্যাঙাস, বাগদার মত মাছ নিয়ে যাওয়া হবে৷ সঙ্গে গেঁড়ি, গুগলি থেকে শুঁটকি মাছের প্রক্রিয়াকরণের ভালো সম্ভাবনা থাকায় তাও তুলে ধরা হবে খাদ্য উৎসবে৷ প্রন পিকল থেকে ফিস সুইট অ্যান্ড সাওয়ার পিকল থাকবে সেখানে৷

◎মাংস হিসাবে দারুণ জনপ্রিয় ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট৷ রাজ্যের প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট ছাড়াও কোয়েল, টার্কি, হাঁস, পর্ক, ল্যাম্বেরও প্রক্রিয়াকৃত নানা পদ থাকবে৷ মূলত হরিণঘাটা ফার্মের সমস্ত আইটেমগুলিই নিয়ে যাওয়া হবে প্রদর্শনীতে৷ এ ছাড়াও বেলডাঙা , হরিণঘাটা এবং শালবনীতে আর্টিফিসিয়াল ইনসেমিনেশনের জন্য যে তিনটি বুল সেন্টার রয়েছে , তার প্রচারও করা হবে সেখানে৷

◍কৃষি বিপণন দপ্তর উদ্যোগ নিচ্ছে সীতাশাল, কালোনুনিয়া, গোবিন্দভোগ, তুলাইপাঞ্জির মতো ৪০ ধরনের চাল, বেশ কয়েক ধরনের ডাল নিয়ে যাওয়ার৷ রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ দন্তরের উদ্যোগে মালদহ, মুর্শিদাবাদের আম, লিচু, শিলিগুড়ির আনারসের জ্যাম, জেলি, আচারের মতো নানা আইটেম থাকবে সেখানে৷

●রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হচ্ছে আনন্দধারা প্রকল্পটি৷ তাদের উদ্যোগেই এই প্রকল্পের আওতায় গড়ে তোলা বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তৈরি তমলুকের গয়না বড়ি, সিউড়ির মোরব্বা, বিউলি, কালো মুগ ডালের পাঁপড়ের মতো নানা সামগ্রী নিয়ে যাওয়া হবে খাদ্য উত্সবে৷

♪Hope it's help☺(gm)

Answered by Anonymous
3

Step-by-step explanation:

২. পশ্চিম বর্ধমান জেলার সদর শহরের নাম এবং সেটি কীসের জন্য বিখ্যাত ?

→পশ্চিম বর্ধমান জেলার সদর শহর আসানসোল।এটি পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ।কয়লাখনি,রেলের ডিভিশন অফিস ও (মূলত দুর্গাপুর) শিল্পাঞ্চলের জন্য বিখ্যাত।

১.তরাই অঞ্চল সৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের নদীগুলির ভূমিকা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করাে।

→উত্তরবঙ্গের তিস্তা, তোর্সা ,জলঢাকা, মহানন্দা, কালজানি প্রভৃতি নদীগুলি বরফ গলা জলের নদী। এরা পাহাড় থেকে পলি বয়ে নিয়ে আসে পাদদেশে।

তার সঙ্গে বালি, নুড়িপাথর বয়ে আনে।এইভাবে দার্জিলিং জলপাইগুড়ির দক্ষিণভাগ , কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুরের উত্তরভাগ জুড়ে স্যাঁতস্যাঁতে তরাই অঞ্চল সৃষ্টি হয়েছে।

৪. বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে কী কী ক্ষতি হবে ?

→খাবারে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করার ক্ষতি নিয়ে আলোচনা করেছেন ডা. মো. শাকিল মাহমুদ ও ডা. সাখাওয়াৎ হোসেন। ছবি : এনটিভি

অনেকেই বেশি ফসল পাবার আসায়, লোভে পড়ে জমিতে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করে। এতে কী ধরনের ক্ষতি হয়, এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩৪৮৩তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. মো. শাকিল মাহমুদ।

◍বর্তমানে মো. শাকিল মাহমুদ গণস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেলের বায়োক্যামেস্ট্রি ও পুষ্টি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত।

●প্রত্যেকটি প্রাণীর কিন্তু ডিএনএ/ আরএনএ রয়েছে। কীটনাশক কোষের মিউটেশন ঘটাতে পারে, পুষ্টিমান কমিয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত কীটনাশক কিন্তু খাদ্যের উপাদান নয়। এটি একটি কৃত্রিম উপাদান, যেটি পোকা-মাকড় থেকে খাদ্যকে রক্ষা করবে। যেই মাত্রায় দেওয়ার কথা আমার কৃষক সেটি দিচ্ছে না। এর জন্য খাদ্যের যে গুণগত মান, পুষ্টিগুণ সেটি থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। এ খাবারের মধ্যে যদি এখন জিনগত কোনো পরিবর্তন হয়, এর ভবিষৎ প্রভাব কিন্তু আমাদের মানবদেহে চলে আসবে। এখন দেখুন, অটিস্টিক শিশু বাড়ছে। এগুলো কিন্তু কীটনাশক থেকে শুরু হচ্ছে। একজন কৃষক সকালে কীটনাশক দেয়, বিকেলে এটি বাজারে নিয়ে আসছে।

৫. লুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণের কয়েকটি উপায় সম্বন্ধে লেখাে।

→গেঁড়ি -গুগলি থেকে শুঁটকি মাছ , সিউড়ির মোরব্বা থেকে তমলুকের গয়না বড়ি — বাংলার এই খাবারের সম্ভারকে তুলে ধরতে চাইছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার৷ ৩ থেকে ৫ নভেম্বর দিল্লিতে আয়োজিত হতে চলেছে ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া ফেস্টিভ্যাল৷

▧এই খাদ্য উত্সবে থাকছে রাজ্যের এই খাদ্যসম্ভার৷ ফ্রান্স , জার্মানি , ব্রিটেন , আমেরিকা , চিন , জাপান , পোল্যান্ড , সুইজারল্যান্ডের মতো বিশ্বের ১২১টি দেশ অংশ নেবে ওই খাদ্য উৎসবে৷ রাজ্যের কৃষি , কৃষি বিপণন , মত্স্য , প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন ছাড়াও দিল্লির ওই উৎসবে অংশ নেবে রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরও৷

◍মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে ইলিশ, ট্যাংরা, পার্শে, কই, চ্যাঙস, ভেটকি, কোবিয়া, প্যাঙাস, বাগদার মত মাছ নিয়ে যাওয়া হবে৷ সঙ্গে গেঁড়ি, গুগলি থেকে শুঁটকি মাছের প্রক্রিয়াকরণের ভালো সম্ভাবনা থাকায় তাও তুলে ধরা হবে খাদ্য উৎসবে৷ প্রন পিকল থেকে ফিস সুইট অ্যান্ড সাওয়ার পিকল থাকবে সেখানে৷

◎মাংস হিসাবে দারুণ জনপ্রিয় ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট৷ রাজ্যের প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট ছাড়াও কোয়েল, টার্কি, হাঁস, পর্ক, ল্যাম্বেরও প্রক্রিয়াকৃত নানা পদ থাকবে৷ মূলত হরিণঘাটা ফার্মের সমস্ত আইটেমগুলিই নিয়ে যাওয়া হবে প্রদর্শনীতে৷ এ ছাড়াও বেলডাঙা , হরিণঘাটা এবং শালবনীতে আর্টিফিসিয়াল ইনসেমিনেশনের জন্য যে তিনটি বুল সেন্টার রয়েছে , তার প্রচারও করা হবে সেখানে৷

◍কৃষি বিপণন দপ্তর উদ্যোগ নিচ্ছে সীতাশাল, কালোনুনিয়া, গোবিন্দভোগ, তুলাইপাঞ্জির মতো ৪০ ধরনের চাল, বেশ কয়েক ধরনের ডাল নিয়ে যাওয়ার৷ রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ দন্তরের উদ্যোগে মালদহ, মুর্শিদাবাদের আম, লিচু, শিলিগুড়ির আনারসের জ্যাম, জেলি, আচারের মতো নানা আইটেম থাকবে সেখানে৷

●রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হচ্ছে আনন্দধারা প্রকল্পটি৷ তাদের উদ্যোগেই এই প্রকল্পের আওতায় গড়ে তোলা বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তৈরি তমলুকের গয়না বড়ি, সিউড়ির মোরব্বা, বিউলি, কালো মুগ ডালের পাঁপড়ের মতো নানা সামগ্রী নিয়ে যাওয়া হবে খাদ্য উত্সবে৷

Similar questions