নীলনদ আর পিরামিডের দেশ ভ্রমন কাহিনী অনুযায়ী সুদানবাসীর শারীরিক গঠনের বর্ণনা দাও।
Plzz help me
Answers
Explanation:
নীল নদ আর পিরামিডের দেশ ভ্রমণ কাহিনি
Answer:
নীলনদ আর পিরামিডের দেশ ভ্রমন কাহিনী অনুযায়ী সুদানবাসীর শারীরিক গঠনের বর্ণনা:
নীলনদ আর পিরামিডের দেশ ভ্রমণ কাহিনী অনুযায়ী শারীরিক গঠন- সুদান বাসীদের সবাই প্রায় ৬ ফুট লম্বা। দৈর্ঘ্য ৬ ফুট এর চেয়েও বেশি। হৃদয়ের রং ব্রঞ্চ এর মত। এদের ঠোঁট নিগ্রো দের মত। পুরো নয়, টকটকে লাল নয়।
নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-ভ্রমণ কাহিনিতে লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী নীলনদের এক অপরূপ বর্ণনা দিয়েছেন। চাঁদের আলোতে লেখক দেখতে পেয়েছেন নীলনদের রমণীয় দৃশ্য। নীলের উপর দিয়ে ছুটে চলা মহাজনি নৌকা, যার তেকোণা পাল যেন পেটুক ছেলের মতো পেট ফুলিয়ে আছে। একটুখানি জোরে হাওয়া বইলেই যেন তা ডিগবাজি খেয়ে নীলের অতল জলে হারিয়ে যাবে। নীলের জল দিয়েই হয় চাষাবাদ আবার এই জলপথেই মিশরে সর্বত্র ফসলাদি পৌঁছে দেওয়া হয়।
উদ্দীপকের সেন্ট মার্টিন যেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। অপূর্ব দৃশ্য আর সৌন্দর্যে চারপাশ মাখামাখি। সেন্ট মার্টিনের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কোরাল পাথর। নীল পানি বেষ্টিত দ্বীপটি এক রাজপুরি। সেন্ট মার্টিনে অবাধে ঘুরে বেড়ায় কচ্ছপেরা। কাঁকড়ারা দলবেঁধে বিচরণ করে মাটিতে আলপনা আঁকে। সমুদ্রের বিশালতার মাঝে এমন হৃদয়কাড়া স্নিগ্ধ অপরূপ সৌন্দর্যে দেহ-মন-প্রাণ প্রশান্ত হয়ে যায়।
নীলনদ আর সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক রূপ, সৌন্দর্যপিপাসু মানুষের মনে বিস্ময় সৃষ্টি না করে পারে না। নীলনদ আর সেন্ট মার্টিনের সৌন্দর্য প্রকৃতি প্রদত্ত। এর নান্দনিকতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। নীলনদের রূপ-সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছেন লেখক। আর সেন্ট মার্টিন ভ্রমণকারীরা তো বলেই দিয়েছে সেন্ট মার্টিন না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লীলাভ‚মি অদেখাই থেকে যেত। উভয়ের সৌন্দর্য অবলোকন করার বিষয়টি তাই সাদৃশ্যপূর্ণ।