(सन्न সমা বিন নরম প্রতি অনুকুল প্রকৃিতি 0 পাৰবেশও সৃঞ্জি । বায়ুমণ্ডল গুৰুত্ব দিকে আলােচনা কর।
Answers
Explanation:
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল বলতে পৃথিবীর চারপাশে ঘিরে থাকা বিভিন্ন গ্যাস মিশ্রিত স্তরকে বোঝায়, যা পৃথিবী তার মধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা ধরে রাখে। একে আবহমণ্ডল-ও বলা হয়। এটি সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে পৃথিবীতে জীবের অস্তিত্ব রক্ষা করে। এটি তাপ ধরে রাখার মাধ্যমে (গ্রীনহাউজ প্রতিক্রিয়া) ভূপৃষ্টকে উত্তপ্ত করে ও দিনের তুলনায় রাতের তাপমাত্রা হ্রাস করে।বায়ুমন্ডলে নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বিক্ষিপ্ত হয় বলে পৃথিবীকে নীল আলো প্রদান করে যা দেখা হয়েছিল মহাশূন্যের অবস্থিত আইএসএস থেকে যা ৪০২–৪২৪ কিলোমিটার উপরে।পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের গঠন পরিমাণ অনুসারে। নিচের পাই চার্টটি সন্ধান পাওয়া গ্যাসসমূহের দ্বারা ০.০৩৮% বায়ুমন্ডল গঠিত তা প্রকাশ করছে।এই পরিমাণ বিভিন্ন বছর থেকে সংগ্রহিত (প্রধানত কার্বন ডাই-অক্সাইড ১৯৮৭ সালে এবং মিথেন ২০০৯ সালে) এবং কোন একক উৎস নির্দেশ করে না।শ্বাস-প্রশ্বাস ও সালোকসংশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত বায়ুমন্ডলীয় গ্যাসসমূহের প্রদত্ত প্রচলিত নাম বায়ু বা বাতাস।পরিমাণের দিক থেকে শুষ্ক বাতাসে ৭৮.০৯% নাইট্রোজেন,২০.৯৫% অক্সিজেন,[১] ০.৯৩% আর্গন, ০.০৩% কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস থাকে।বাতাসে এছাড়াও পরিবর্তনশীল পরিমাণ জলীয় বাষ্প রয়েছে যার গড় প্রায় ১%।বাতাসের পরিমাণ ও বায়ুমন্ডলীয় চাপ বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন রকম হয়,স্থলজ উদ্ভিদ ও স্থলজ প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য উপযুক্ত বাতাস কেবল পৃথিবীর ট্রপোমণ্ডল এবং কৃত্রিম বায়ুমণ্ডলসমূহে পাওয়া যাবে।
Hope this will help you buddy...
Have a nice day ahead...✌️