Business Studies, asked by shahadathossainbipon, 3 months ago

করোনা তোমার চাচা চাকরি হারিয়েছে।এখন অাথিক সংকটে​

Answers

Answered by akp3039Karthikeyan
3

Answer:

না ফেরার দেশের চলে গেলেন ভারতীয় বাংলা সিনেমার বর্ষীয়ান অভিনেতা অরুণ গুহ ঠাকুরতা। প্রবীণ এই অভিনেতা, সহকারী পরিচালক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার এম আর বাঙুর হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন।

‘বিসর্জন’ ও ‘বিজয়া’ চলচ্চিত্রে ডাক্তার চাচার চরিত্রে দেখা গেছিলো অরুণ গুহ ঠাকুরতাকে। এই সিনেমার নায়িকা ছিলেন দুই বাংলার নন্দিত অভিনেত্রী জয়া আহসান। প্রিয় এই সহকর্মীর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন জয়া।

ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘জানি না এ বছর আর কতজনের মৃত্যু সংবাদ লিখতে হবে।কত স্মৃতি মনে পড়ছে আজ তাকে নিয়ে আমাদের সেই শুটিংয়ের। সিনেমার শুটিংয়ের সময় রোজ টাকিতে আমাদের মেকআপ রুমের আড্ডাগুলো কোনোদিন ভোলার নয়। কৌশিক দা’র কথাটা আজ মনে পড়ছে খুব।

আপনার মতো অভিনেতা পেয়েছি নিংড়ে নেবো। অরুণ দা আরেকটা কাজ করার সুযোগ দিলেন না। অসম্ভব মন খারাপের খবর। ওপারে ভালো থাকবেন ডাক্তার চাচা। চলচ্চিত্র জগতে আপনার অনবদ্য অবদান বাংলার মানুষের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে। ’

দীর্ঘদিন বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের সহকারী পরিচালক হিসাবে কাজ করেছেন অরুণ গুহ ঠাকুরতা। এছাড়া কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের অনেকে সিনেমায় তার দেখা মিলেছে। এই নির্মাতার ‘সিনেমাওয়ালা’, ‘বিসর্জন’, ‘জ্যেষ্ঠপুত্র’র মতো সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন তিনি।

সম্প্রতি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন অরুণ। অর্থকষ্টে পড়লে তার চিকিৎসার সব খরচের দায়িত্ব নেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। কিন্তু সুস্থ হয়ে আর ঘরে ফেরার হলো না তার।

এমএবি/এলএ/এমকেএইচ

Explanation:

plzz

mark

me

as

brainlist me,

vote me,

follow me......

Answered by Ashrafulmsklukatmd
4

Answer:

ভূমিকাঃ করোনা ভাইরাসে আজ সারা পৃথিবী যেনো অচল হয়ে রয়েছে।এই ভাইরাসের কারণে অসংখ্য মানুষ তাদের আয় রোজগার হারিয়ে চরম কষ্টে দিন যাপন করছে। অনেক মানুষ তাদের জ়ীবিকার একমাত্র অবলম্বন চাকুরি হারিয়ে হা হা কার করছে। তেমনি আমার এক চাচাও চাকুরি হারিয়ে আজ সে পথের ভিখারীর মতো খুব কষ্টে দিন যাপন করছে। এমতাবস্থায় আমার চাচার কিছু করণিয় রয়েছে যা পাঠ্য পুস্তকের আলোকে আলোচনা করা হলো

**সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা করাঃ মহা গ্রন্থ আল কুরান হল মানুষের জ়িবনের যাবতীয় সমস্যা সমাধানের  একমাত্র দিকনির্দেশনা।ঠিক তেমনি ভাবে এই কঠিন মহামারিতে মানুষের কি করণীয় তারও দিক নির্দেশনা রয়েছে। আমার চাচার প্রথম করণীয় হচ্ছে, যতোই কষ্টে থাকুক না কেন সৃষ্টকর্তার উপর ভরসা করা, তাকে ডাকা, তার কাছেই সাহায্য চাওয়া,এই কঠিন মহামারি থেকে সৃষ্টিকর্তা জেনো সবাইকে উদ্ধার করে সেই জন্য আন্তরিকভাবে দোওয়া করা।

**সবর করাঃ সবর হলো একজন মানুষের অমুল্য সম্পদ।যারা হাজারো কষ্টের মধ্যে সবর করে অন্যায় কাজ করা থেকে বিরত থাকে। সৃষ্টিকর্তা তাদের সাথে থাকেন এবং তাদেরকে সৃটিকর্তা স্বয়ং সাহাজ়্য করেন।তাই আমার চাচার গুরুত্বপুর্ণ একটি করণীয় হলো সবর করার মাধ্যমে এই কঠিন মহুর্তেও অসতপন্থায় তথা চুরি, ডাকাতি,ছিনতাই,রাহাজানী ইত্যাদি কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকা।

** হালাল পন্থায় কোন কাজ করার চেষ্টা করাঃ আমার চাচার আরেকটি গুরুট্বপুর্ণ কাজ হলো বৈধভাবে কোনো কাজ করা, যদিও কাজটি নিম্নমানের হোক, তবুও সেই কাজটিই তাকে করতে হবে, কারণ যে কোনো হালাল পন্থায় কাজ করলেই মহান প্রতিপালক খুশি হোন। কাজটি নিম্নমানের হোক, অথবা উচ্চমানের হোক তা মহান রবের নিকট দেখার বিশয় নয় দেখার বিষয় হলো বান্দা কিভাবে তার জীবিকা উপার্জন করলো?কারন মানুষের মধ্যে সর্ব শ্রেষ্ঠ নবী রাসুলগণও খুব নিম্ন মানের কাজ তথা গরু, ছাগল ইত্যাদী চড়িয়েছেন। সুতরাং আমার চাচাকে অবশ্যই কাজ নিম্নমানের হলেও করতে হবে, সব ধরণের লজ্জা শরম পিছনে রেখে তাকে কাজটি করতে হবে । তাকে ভাবতে হবে যে,এটি তার লজ্জার বিষয় নয় বরং এটি তার গোওরবের বিষয়।

শেষ কথাঃ পরিশেষে বলা যায় যে, মানুষের জ়ীবনের এমন কোন দিক নেই , যার সমাধান মহান রব মহাগ্রন্থ আল কুরানে দেন নি। বরং সর্ব বিষয় আলোচিত হয়েছে এই কুরানে। তাই আমাদের উচিত জ়িবনে যে কোন দুক্ষো , কষ্ট আসুক না কেনো তার সমাধান পেতে কুরানের দিকে দৃষ্টি দেওয়া আমাদের একান্ত কর্তব্য।

Explanation:

Similar questions