Biology, asked by mahbubsami353, 2 months ago

কোন ক্ষেত্রে জিনােম সিকোয়েন্সিং প্রয়ােগ করা হয়?​

Answers

Answered by adbravo588
0

Answer:

Overall, DNA sequencing is becoming an integral part of many different applications. Diagnostics. Genome sequencing is particularly useful for identifying the causes of rare genetic disorders.

Answered by Vikramjeeth
0

Explanation:

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।সামনের বছর থেকে গুরুতর অসুস্থ ব্রিটিশ শিশু যারা কোন অজানা-রোগে আক্রান্ত, তাদের জিনোম বিশ্লেষণ করা যাবে বলে জানা গেছে।

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।সামনের বছর থেকে গুরুতর অসুস্থ ব্রিটিশ শিশু যারা কোন অজানা-রোগে আক্রান্ত, তাদের জিনোম বিশ্লেষণ করা যাবে বলে জানা গেছে।কিভাবে কাজ করবে?

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।সামনের বছর থেকে গুরুতর অসুস্থ ব্রিটিশ শিশু যারা কোন অজানা-রোগে আক্রান্ত, তাদের জিনোম বিশ্লেষণ করা যাবে বলে জানা গেছে।কিভাবে কাজ করবে?জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাস হচ্ছে একজন মানুষের দেহে থাকা তার সকল জেনেটিক কোডকে একের পর এক বিন্যস্ত করা এবং অনুসন্ধান করা যে সেখানে কোথাও কোন অসামঞ্জস্য ঘটেছে কিনা।

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।সামনের বছর থেকে গুরুতর অসুস্থ ব্রিটিশ শিশু যারা কোন অজানা-রোগে আক্রান্ত, তাদের জিনোম বিশ্লেষণ করা যাবে বলে জানা গেছে।কিভাবে কাজ করবে?জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাস হচ্ছে একজন মানুষের দেহে থাকা তার সকল জেনেটিক কোডকে একের পর এক বিন্যস্ত করা এবং অনুসন্ধান করা যে সেখানে কোথাও কোন অসামঞ্জস্য ঘটেছে কিনা।এডেনব্রুক হাসপাতাল ও ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রকল্পের আওতায় এই কাজটি করা হচ্ছে।

জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাসের মাধ্যমে বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুদের রোগ নির্ণয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা যাবে বলে জানিয়েছেন ক্যামব্রিজের একদল গবেষক।সামনের বছর থেকে গুরুতর অসুস্থ ব্রিটিশ শিশু যারা কোন অজানা-রোগে আক্রান্ত, তাদের জিনোম বিশ্লেষণ করা যাবে বলে জানা গেছে।কিভাবে কাজ করবে?জিনোম সিকোয়েন্সিং বা ডিএনএ-এর ক্রমবিন্যাস হচ্ছে একজন মানুষের দেহে থাকা তার সকল জেনেটিক কোডকে একের পর এক বিন্যস্ত করা এবং অনুসন্ধান করা যে সেখানে কোথাও কোন অসামঞ্জস্য ঘটেছে কিনা।এডেনব্রুক হাসপাতাল ও ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রকল্পের আওতায় এই কাজটি করা হচ্ছে।এই প্রকল্পে কাজ করতে গিয়ে দেখা যায় যে, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে থাকা প্রতি চারজন শিশুর একজন জেনেটিক ডিজ-অর্ডার বা জিনগত-বৈকল্যের শিকার।

Similar questions