পরম্ শূন্য ঊষ্মতায় গ্যাসের গতি শক্তির মান কত?
Answers
গ্যাসের গতিতত্ত্ব বা গ্যাসের আণবিক গতিতত্ত্ব(ইংরেজি: Kinetic theory) অনুযায়ী সব বস্তুই বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র কণার (অণুর) সমন্বয়ে গঠিত। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অণুগুলি সর্বদা অনিয়মিতভাবে গতিশীল। সতত গতিশীল এই কণাগুলির অনবরত পরস্পরের সঙ্গে ও ধারক পাত্রের দেওয়ালের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়ে চলে। কোনো গ্যাসীয় ব্যবস্থায় কোন কোন অণু বর্তমান ও তাদের গতির ধারণা ব্যবহার করেই এই তত্ত্ব দিয়ে ওই ব্যবস্থার সমষ্টিগত ধর্মগুলি, যেমন চাপ, তাপমাত্রা, অথবা আয়তন ব্যাখা করা যায়। এককথায় এই তত্ত্বানুযায়ী স্থির বিকর্ষণ নয়, যা কিনা নিউটনের অনুমান ছিল, বরং বিভিন্ন গতিবেগে ছুটে চলা অণুগুলির মধ্যে সংঘর্ষই চাপের কারণ।
গ্যাসের গতিতত্ত্ব বা গ্যাসের আণবিক গতিতত্ত্ব(ইংরেজি: Kinetic theory) অনুযায়ী সব বস্তুই বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র কণার (অণুর) সমন্বয়ে গঠিত। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অণুগুলি সর্বদা অনিয়মিতভাবে গতিশীল। সতত গতিশীল এই কণাগুলির অনবরত পরস্পরের সঙ্গে ও ধারক পাত্রের দেওয়ালের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়ে চলে। কোনো গ্যাসীয় ব্যবস্থায় কোন কোন অণু বর্তমান ও তাদের গতির ধারণা ব্যবহার করেই এই তত্ত্ব দিয়ে ওই ব্যবস্থার সমষ্টিগত ধর্মগুলি, যেমন চাপ, তাপমাত্রা, অথবা আয়তন ব্যাখা করা যায়। এককথায় এই তত্ত্বানুযায়ী স্থির বিকর্ষণ নয়, যা কিনা নিউটনের অনুমান ছিল, বরং বিভিন্ন গতিবেগে ছুটে চলা অণুগুলির মধ্যে সংঘর্ষই চাপের কারণ।গ্যাসের কণাগুলির আয়তন খালি চোখে দেখা না গেলেও, পরাগরেণু অথবা ধূলিকণার বিক্ষিপ্ত গতি বা ব্রাউনীয় গতি, অণুবীক্ষণযন্ত্রে দেখা যায়। তা থেকে এটা জানা গেছে যে এই গতির উৎস পরাগরেণু অথবা ধূলিকণার ক্রমাগত সংঘর্ষ। ১৯০৫ খ্রীস্টাব্দে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন গতিতত্ত্বের এই পরীক্ষামূলক প্রমাণ প্রকাশ করেন। এটিকেই পরমাণু ও অণুর অস্তিত্বের স্বপক্ষের প্রমাণ হিসেবেও গণ্য করা হয়।
Answer:
গ্যাসের গতিতত্ত্ব বা গ্যাসের আণবিক গতিতত্ত্ব(ইংরেজি: Kinetic theory) অনুযায়ী সব বস্তুই বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র কণার (অণুর) সমন্বয়ে গঠিত। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অণুগুলি সর্বদা অনিয়মিতভাবে গতিশীল। সতত গতিশীল এই কণাগুলির অনবরত পরস্পরের সঙ্গে ও ধারক পাত্রের দেওয়ালের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়ে চলে। কোনো গ্যাসীয় ব্যবস্থায় কোন কোন অণু বর্তমান ও তাদের গতির ধারণা ব্যবহার করেই এই তত্ত্ব দিয়ে ওই ব্যবস্থার সমষ্টিগত ধর্মগুলি, যেমন চাপ, তাপমাত্রা, অথবা আয়তন ব্যাখা করা যায়। এককথায় এই তত্ত্বানুযায়ী স্থির বিকর্ষণ নয়, যা কিনা নিউটনের অনুমান ছিল, বরং বিভিন্ন গতিবেগে ছুটে চলা অণুগুলির মধ্যে সংঘর্ষই চাপের কারণ।
গ্যাসের কণাগুলির আয়তন খালি চোখে দেখা না গেলেও, পরাগরেণু অথবা ধূলিকণার বিক্ষিপ্ত গতি বা ব্রাউনীয় গতি, অণুবীক্ষণযন্ত্রে দেখা যায়। তা থেকে এটা জানা গেছে যে এই গতির উৎস পরাগরেণু অথবা ধূলিকণার ক্রমাগত সংঘর্ষ। ১৯০৫ খ্রীস্টাব্দে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন গতিতত্ত্বের এই পরীক্ষামূলক প্রমাণ প্রকাশ করেন। এটিকেই পরমাণু ও অণুর অস্তিত্বের স্বপক্ষের প্রমাণ হিসেবেও গণ্য করা হয়।