অনুচ্ছেদ 'স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব'।
Answers
Answer:
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করার জন্য সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব ব্যাপারটা কী?
এটা হলো নিজের বাসায় থাকা, ভিড়ে না যাওয়া, একজন আরেকজনকে স্পর্শ না করা
১. আমি কি বাজার করতে যেতে পারব?
হ্যাঁ। নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে যেতে পারেন। কম যাবেন। যাবেন তখন, যখন কম লোক থাকে বাজারে। সেখানে যাবেন, যেখানে কম ভিড় থাকে। মোটকথা ভিড় এড়িয়ে চলুন।
বাজার থেকে বের হয়েই হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন। এসেই ভালোভাবে হাত ধুয়ে নেবেন। তরকারি ফল ধুয়ে নেবেন। বক্স নাড়ার পরই হাত ধোবেন।
খাবার কিনে মজুত করবেন না। খাদ্যশস্য কম পড়ার কোনো কারণ ঘটেনি।
২. আমি কি খাবার অর্ডার দিয়ে বাসায় এনে খেতে পারব?
হ্যাঁ। খাদ্য থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কথা শোনা যায়নি। তবে যে প্যাকেটে খাবার আনা হবে, সেটা ধরার পর হাত ধুয়ে নিতে হবে। আর কাঁচা সালাদ ফল বাইরে থেকে নিশ্চয়ই আনাবেন না। আর যিনি খাবার নিয়ে আসবেন, তাঁকে বলবেন খাবার দরজার বাইরে রেখে দিতে। দাম ও টিপস দেবেন অনলাইনে। (আমাদের দেশে এটা কীভাবে হবে, আমি জানি না।)
৩. আমি কি গণপরিবহন বাস, ট্রেন ব্যবহার করব?
যদি পারেন, গণপরিবহন এড়িয়ে চলুন। তা না হলে সঙ্গে করে স্যানিটাইজার নিয়ে যান। হাতল ধরার পরেই হাত পরিষ্কার করুন। নামার সঙ্গে সঙ্গে হাত পরিষ্কার করুন।
৪. অফিস তো ছুটি দিচ্ছে না। কী করব?
যতটা সম্ভব সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং করুন। দরকার হলে, মাস্ক ব্যবহার করুন।
৫. আমি কি সব জায়গায় যেতে পারব?
আপনি যতটা পারেন, বাসায় থাকুন। হাসপাতালে, বাজারসদাই করতে যেতে হতেই পারে। সিনেমা, থিয়েটার, প্রার্থনাগৃহ, জাদুঘর—সব বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এসব জায়গায় ভবিষ্যতে যাওয়া যাবে। এখন না।
৬. আমি কি ভ্রমণ করতে পারব?
না। আপনার এখন ভ্রমণ, দেশের ভেতরে বা বাইরে, করা নিষেধ। বাস, ট্রেন, প্লেন, জাহাজ, লঞ্চ লোকে ভরা থাকে। তবে যাঁদের কাজই ভ্রমণসংক্রান্ত, যেমন এয়ারলাইনসের ক্রু, ট্রেনের চালক, তাঁদের কথা আলাদা।
৭. আমি কি মাস্ক পরে থাকব?
মাস্ক রোগীদের হাঁচি–কাশির ছিটা বাইরে যেতে দেয় না। কিন্তু বাইরের ভাইরাস আপনার নাকেমুখে প্রবেশ ঠেকাতে পারে না। আপনার নিজের হাঁচি–কাশি থাকলে দয়া করে বাইরে বের হবেন না। তবে বিভিন্ন দেশ সবাইকে মাস্ক ব্যবহারের কথা বলছে। বাংলাদেশও আছে এই তালিকায়। ফলে আপনি বাইরে বেরোলে মাস্ক পরেই বের হন।
৮. আমি কি ব্যায়াম করব?
হ্যাঁ। ঘরে। ঘরের বাইরে ফাঁকা জায়গায়। কিন্তু জিমে নয়।
৯. আমি কি চিকিৎসকের কাছে যেতে পারব?
খুব বেশি দরকার না হলে নয়। করোনাভাইরাস সন্দেহ হলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রথমে ফোনে যোগাযোগ করবেন।
১০. রোগী দেখতে যাব?
না।
১১. আমি কি প্রবীণ স্বজন-পরিজনদের দেখতে যাব?
না। ফোনে খোঁজ নিন। বাজারসদাই লাগলে সাহায্য করুন।
১২. আমার বন্ধুরা কি আমার কাছে আসতে পারবে?
না। ফোনে কথা বলুন। ভিডিও চ্যাট করুন।
১৩. বাচ্চারা কি খেলতে পারবে?
বাইরে একা একা? হ্যাঁ। বাইরে অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে? না। বাইরের বাচ্চাদের সঙ্গে নয়। কারণ, তারা পরস্পরকে ধরে ফেলবে। হাত ধোয়ার নিয়ম ভুলে যেতে পারে। স্লাইড ইত্যাদি কারও সঙ্গে ব্যবহার করা যাবে না। কাজেই পার্কেও নিয়ে যাওয়া যাবে না।
১৪. আমি কি আমার সন্তানের কাছে যেতে পারব?
হ্যাঁ। সাধারণভাবে হ্যাঁ। তবে যদি আপনি মনে করেন দুজনের একজন এরই মধ্যে সংক্রমিত হয়ে আছে, তাহলে দূরত্ব বজায় রাখুন।
১৫. আমার রুমমেট হাসপাতালে চাকরি করেন। আমি কি তাঁর থেকে দূরে থাকব?
হ্যাঁ।
১৬. কত দিন এই রকম সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং করতে হবে?
সম্ভবত কমপক্ষে পাঁচ মাস। পরে আবারও করতে হতে পারে। এটা একেবারে সেরে যাবে না সহসা। ঢেউয়ের মতো আসতে থাকবে।
Hope it helps.
Answer:
Paragraph 'Hygiene and social distance'.(translation in hindi)
Explanation:
Social distancing, also called “physical distancing,” means keeping a safe space between yourself and other people who are not from your household.COVID-19 spreads mainly among people who are in close contact (within about 6 feet) for a prolonged period. Spread happens when an infected person coughs, sneezes, or talks, and droplets from their mouth or nose are launched into the air and land in the mouths or noses of people nearby. The droplets can also be inhaled into the lungs. Recent studies indicate that people who are infected but do not have symptoms likely also play a role in the spread of COVID-19. Since people can spread the virus before they know they are sick, it is important to stay at least 6 feet away from others when possible, even if you—or they—do not have any symptoms. Social distancing is especially important for people who are at higher risk for severe illness from COVID-19.