সি প্রোগরামিং দ্বারা নিজের নাম 5 বার কি করে লিখবো?
Answers
Answer:
brainliest please
Explanation:
আমরা কি অনুভব করি কী অভাবনীয় একটা সময়ে আমরা বাস করছি? এইতো একটু আগে আমি ডানে ঘুরে তাকালাম, আর পাঁচ ফুট দূরেই জানালার কাঁচে দেখতে পেলাম নিজের প্রতিবিম্ব। আমার ছবিটা কাঁচে প্রতিফলিত হয়ে আবার আমার কাছে ফিরে আসতে অতিক্রম করলো প্রায় দশ ফুট। এটুকু যেতে আসতে আলোর সময় লাগলো দশ ন্যানো সেকেন্ড [২]। আমার ল্যাপটপের প্রসেসরের ক্লক স্পিড যদি ১ গিগা হার্জ হতো তাহলে এই অতি ক্ষুদ্র সময়ে সে প্রায় দশটা ছোট ছোট গণনার কাজ করে ফেলতে পারতো! কিন্তু আমার কম্পিউটারের স্পিড প্রায় ২ গিগা হার্জ। এবং তার প্রসেসরের কোর আছে ৪ টা অর্থাৎ এই সময়েই সে, ৮০ টা গণনা কাজ শেষ করে ফেলেছে [৩]। এ প্রসঙ্গে ভাবা যেতে পারে
অ্যাপোলো ১১ নভোযানের কথা যেটাতে করে প্রথম মানুষ চাঁদে পৌছায়। এই নভোজানের নিয়ন্ত্রণকারী কম্পিউটার পুরো ৮ দিনের মিশনে যতগুলো গণনা কাজ করেছে, তা আমার এই ল্যাপটপ করতে পারবে মাত্র ৩ মিনিটে [৪]! আমি নিশ্চিত তুমি যে কম্পিউটারের সামনে বসে এই লেখাটা পড়ছো সেটার ক্ষমতাও এর কাছা-কাছি। কিন্তু কই, আমরা তো চাঁদে চলে যাচ্ছি না। এমনকি চাঁদে চন্দ্রবিন্দুর সাথে তুলনীয় কোনো “অ-সাম” কাজও করতে পারছিনা আমরা কেউই। কী অভাবনীয় এক শক্তির আধার হাতে নিয়ে বসে আছি তা আমরা উপলব্ধি করছি না। আর যারা একটু আধটু উপলব্ধি করি তারাও সেটা ব্যবহারে ব্যর্থ হই কারণ আমরা প্রোগ্রামিং জানি না। আর জানলেও, কখনো নিজের কম্পিউটারের ক্ষমতার আলটিমেট ব্যবহার কী করতে পারি তা নিয়ে ভাবি না আমরা কেউ। কম্পিউটারের সাহায্যে কী অভাবনীয় সব কাজ কর্ম করা হচ্ছে এবং নিজেদের অজান্তেই তার কতকিছু আমরা ব্যবহার করছি সেসব নিয়ে লিখবো অন্য কখনো। আজকের এই লেখাটি যারা প্রোগ্রামিং শিখতে চায় তাদের জন্য। অনেকটা প্রশ্ন-উত্তর ফরম্যাটে লেখা [৫]। পাঠকরা যদি নিজেদের প্রশ্নের উত্তর মূল লেখায় না পান, তাহলে মন্তব্যের ঘরে জিজ্ঞেস করলে পরবর্তী ভার্সনে আপডেট করে নেওয়া হবে। তাহলে শুরু করা যাক,